OrdinaryITPostAd

এনআইডি কার্ড হারিয়ে গেলে কিভাবে বের করবেন | NID Card Reissue Online | www.kaziariful.com

আজকের পোস্টে, আমি আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র বা NID কার্ড, যদি আপনি কখনও চুরি হয়ে গেলে বা ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে থাকেন তবে কীভাবে তা ফেরত পাবেন তা এই পোস্টে বিস্তারিত আলোচনা করবো আর পুরো বিষয়টি পরিস্কার ধারণা দেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করব।আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে অথবা চুরি হয়ে গেলে উদ্ধার করবেন এবং পরবর্তীতে এরকম প্রয়োজনে পোস্ট মিস না করতে চাইলে অবশ্যই আমাদের ব্লগটিকে লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার করে পরবর্তী অংশটুকু কন্টিনিউ করবেন।আমরা আপনার কম্পিউটার বা স্মার্টফোন ব্যবহার করে এই কাজটি সম্পন্ন করতে পারি; কিন্তু, যেহেতু একটি স্মার্টফোনে আরও বৈশিষ্ট্য রয়েছে, তাই আমি এই উদাহরণে আপনি বেশকিছু সুবিধা পাবেন।

আপনি গুগল প্লেস্টোরে লিখবেন এনআইডি ওয়ালেন্ট। এনআইডি ওয়ালেন্ট অ্যাপটি জাস্ট আপনারা ইন্সটল করবেন স্মার্টফোনে। ইন্সটল করার পর এখানে আপনার কাজ শেষ এখন আপনি হোমে ব্যাক করে চলে আসেন। এইপর আপনি আপনার পিসি বা ল্যাপটপ হোম স্কিনে আপনি চলে যাবেন ক্রম ব্রাউজার অথবা যেকোনো ব্রাউজারে। আমি অবশ্যই গুগল ক্রম ব্রাউজারটি ব্যবহারের পরামর্শ দিবো। আপনি আপনার পিসি বা ল্যাপটপে হোম স্কিনে যাওয়ার পরে গুগল ক্রম ব্রাউজারে গুগলে লিখবেন এনআইডি সার্ভিস বা Bangladesh NID Application System or services.nidw.gov.bd লিখে এন্টার দিলে মূল ওয়েবসাইটে চলে আসবে।

পোস্টের সূচিপত্রঃ


ওয়েবসাইটে প্রথম পৃষ্টা বা পাতা আপনার সামনে দৃশ্যমান হবে। ওখানে দুটি অপশন আসবে প্রথমত অ্যাকাউন্ট নেই ও দ্বিতীয়টি নতুন নিবন্ধনের জন্য আবেদন। আপনার অবশ্যই অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার অপশনটি সিলেস্ট করে নিবো।

বাংলাদেশ নিবার্চন কমিশন ওয়েবসাইটে প্রবেশের পর আমরা রেজিস্টার করুন এই বাটনটিতে চাপ দিবে। পরবর্তী পূরনকৃত ফর্ম প্রদর্শন হবে আপনার সম্মুখে।

ওয়েবসাইটে খালিঘরগুলো অবশ্যই আপনার এনআইডি কার্ডের তথ্য অনুযায়ী দেখে পূরণ করবেন। জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর অথবা ফর্ম নম্বর যত্নসহকারে পূরণ করবেন। আপনার জন্ম তারিখ প্রথমে দিন, মাস, সাল যথাক্রমে দেখে পূরণ করবেন। (ছবিতে প্রদর্শিত কোডটি অত্যন্ত যত্নসহকারে প্রবেশ করাবেন)। এরপরে অপশন আপনাকে সাবমিট বাটনে চাপ দিয়ে দিন।
লগইন অ্যাকাউন্ট
আপনার যদি পূর্বে অনলাইনে রেজিস্টার একাউন্ট করা হয়ে থাকে তাহলে সরাসরি লগইন করুন। আর কোনো কারণে যদি আপনার রেজিস্টার অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড ভূলে যান তাহলে আপনাকে যা অবশ্যই করতে হবে ( পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে) এই অপশনটি লিংক করে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন বা নতুন পাসওয়ার্ড তৈরি করে নিবেন।
বিঃদ্রঃ জাতীয় পরিচয়পত্র যদি আপনার থাকে অথবা অনলাইনে অ্যাকাউন্ট না থাকে তাহলে আপনাকে যা করতে হবে জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর অথবা ফর্ম নম্বর এবং জন্ম তারিখ দিয়ে রেজিস্টার করে নিতে হবে। এরপর আপনি আপনার অ্যাকাউন্টে লগইন করতে পারবেন। বিস্তারিত জানতে এখানে লিংক করে দেখুন।

যদি আপনার ইতেমধ্যে একাউন্ট থেকে থাকে বা অনলাইনে রেজিস্টার করেছেন এবং পাসওয়ার্ড সুরক্ষিত বা মনে আছে সহজে লগইন করতে পারবেন। অ্যাকাউন্ট বা অনলাইনে রেজিস্টার করেন নি তাহলে আপনাকে অনলাইনে রেজিস্টার করে গুগল প্লেস্টোর থেকে এনআইডি ওয়ালেন্ট অ্যাপটি ডাউনলোড করে আপনার ছবি দিয়ে ভেরিফাই করে নিবেন।
অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার

অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার অপশনে আপনি যা পাবেন। জাতীয়পরিচয়পত্র

বর্তমান ঠিকানা

  • বিভাগঃ ঢাকা
  • জেলাঃ গাজীপুর
  • উপলো বা থানা ঃ টঙ্গী

স্থায়ী ঠিকানা

  • বিভাগঃ খুলনা
  • জেলাঃ যশোর
  • উপজেলাঃ ঝিকরগাছা
এরপরের অপশন আপনার যদি আগে রেজিস্টার করা থাকে তাহলে উক্ত মোবাইল নম্বর প্রদর্শিত হবে। আপনি চাইলে আগের মোবাইল নম্বরটি পরিবর্তনের সুযোগ রয়েছে। আর আপনি যদি নতুন অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার হয়ে থাকেন অবশ্যই আপনাকে মোবাইল নম্বর সংযুক্ত করতে হবে। পূর্বে  বলেছি রেজিস্টারকৃত মোবাইল নম্বরে ছয় সংখ্যা বা ডিজিট কোড যাবে আপনার মোবাইল নাম্বারে আপনি কোড নম্বরটি ঘরে সঠিকভাবে লিখবেন। এইবার আপনার স্মার্টফোন নড়েচড়ে বসুন। কারণ, আপনার স্মার্টফোনটি পূর্বেই ইন্সটল করেছেন সেই অ্যাপটি অপেন করে আপনার মোবাইলে আসা ৬ সংখ্যার কোড নম্বর বসিয়ে দিন এবং একুই সঙ্গে আপনার নিকট আসা ছয় সংখ্যার কোড নম্বর মোবাইলে অ্যাপসে বসিয়ে দিন তারপরে আপনাকে নানাদিক দিয়ে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে চেহারা স্কিন করে ওয়েবসাইটে প্রবেশের অনুমতি দিবে। 

মোবাইলে বার্তা বা মোবাইল নম্বর পরিবর্তন

আপনি যে মোবাইল নম্বর দিয়ে পূর্বে রেজিস্টার করেছিলেন সেই প্রদর্শিত হবে। আর আপনি না চাইলেও (বার্তা পাঠান অথবা মোবাইল পরির্বতন) দুটি অপশনের যেকোনো একটিতে অপশন চয়েজ করতে হবে। আমি আগের থেকে রেজিস্টার করেছিলাম বিধায় আমার নম্বরে বার্তা পাঠাবো অপশন বেছে নিলাম। আপনি যেকোনো নিতে পারেন।
আপনার মোবাইল নম্বরে বাংলাদেশ নিবার্চন কমিশন থেকে ছয় সংখ্যার কোড নম্বর প্রদান করবে। কোড নম্বর বসানোর সময় পাবেন মাত্র ৬০ সেকেন্ড।
বিঃদ্রঃ পাসওয়ার্ড দ্বারা আপনার অ্যাকাউন্টটি সুরক্ষিত থাকবে। আর যদি পাসওয়ার্ড ভূলে বা হারিয়ে যায় পুনরায় সেট করতে পারবেন।

বিস্তারিত প্রোফাইল

বাংলাদেশ নিবার্চন কমিশন ওয়েবসাইটে আপনার পুরোপুরি প্রোফাইল শো করবে। আপনি আপনার  প্রয়োজন অনুযায়ী তথ্য সংশোধনসহ অন্যান্য কাজ সহজে করতে পারবেন।
  • প্রোফাইলঃ প্রোফাইল দেখুন বা পরিবর্তন করতে পারবেন
  • রিইস্যুঃ আপনার কার্ডটি নষ্ট/হারিয়ে গেলে রিইস্যুর জন্য আবেদন করতে পারবেন
  • পাসওয়ার্ড পরিবর্তনঃ প্রয়োজন অনুযায়ী পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে পারবেন। আমার পরামর্শ ঘন ঘন পাসওয়ার্ড পরিবর্তন না করার ভালো
  • স্মার্ট এনআইডি কার্ড স্ট্যাটাসঃ স্মার্ট এনআইডি কার্ড এর অবস্থা সম্পর্কে জানুন
  • ডাউনলোড
স্মার্ট এনআইডি কার্ড স্ট্যাটাসঃ স্মার্ট এনআইডি কার্ড এর অবস্থা সম্পর্কে জানুন।

প্রোফাইল

আপনি ওয়েবসাইটে প্রবেশের মুখে দেখতে পাবেন আপনার প্রোফাইল আপডেট তথ্যসমূহ। আপনার প্রোফাইল কোনো তথ্য পরিবর্তন বা সংশোধন করতে সেক্ষেত্রে নির্দিষ্ট ফি প্রদান করে পরিবর্তন করতে পারবেন। আপনার যাবতীয় তথ্য এখানে প্রদর্শিত হবে, এবং সম্পূর্ণ প্রোফাইল এখান থেকে দেখতে পাবেন।আপনি আপনার প্রোফাইল সম্পূর্ণ  তথ্য মোবাইল স্কিনে বা কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপে যেভাবে ইচ্ছে দেখতে এবং পরিবর্তন ও সংশোধন করতে পারবেন নির্দিষ্ট ফি প্রদানের মাধ্যমে। ধরুন, আপনি আপনার জন্মতারিখ রেগুলার ভোটার আইডি অথবা স্মার্ট ভোটার আইডি কার্ডে জন্ম তারিখ ভুল আসছে সেক্ষেত্রে আপনি প্রোফাইল সংশোধন করতে পারবেন। প্রোফাইল অপশনে ভুল জন্মতারিখ পরিবর্তে শুদ্ধ বা সঠিক জন্ম তারিখ লিখে সাবমিট করে দিলে হবে। এইক্ষেত্রে আপনাকে বিকাশ থেকে ৩৪৫ টাকা ফি প্রদান, জন্মনিবন্ধন সার্টিফিকেট পিডিএফ কপি, এসএসসি সার্টিফিকেট পিডিএফ কপি, পাসপোর্ট বা ড্রাইভার লাইসেন্স পিডিএফ কপি এড করে সাবমিট বাটনে লিংক করে কাজ সম্পন্ন করে নিবেন। বিস্তারিত আরও তথ্য জন্য ১০৫ কল করুন (টোল ফ্রি)।আমার পরামর্শ বারবার পরিবর্তন করার চাইতে নিজ জন্মস্থান অথবা স্থায়ী ঠিকানায় এনআইডি সকল তথ্য আপডেট রাখা।
  • নাম (বাংলা): 
  • নাম (ইংরেজি):
  • লিঙ্গ:
  • রক্তের গ্রুপ:
  • জন্ম নিবন্ধন নম্বর:
  • জন্ম তারিখ:
  • জন্মস্থান:
  • পিতার নাম (বাংলা):
  • পিতার নাম ( ইংরেজি):
  • মৃত্যুর সন (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে):
  • মাতার নাম (বাংলায়):
  • মাতার নাম (ইংরেজি):
  • মৃত্যুর সন (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে):
  • স্বামী/স্ত্রী নাম (বৈবাহিক অবস্থা):
  • স্বামী/স্ত্রী নাম (বাংলা):
  • স্বামী/স্ত্রী এনআইডি:
  • মৃত্যুর সন (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে): 
  • রিইস্যু
  • আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়েছে কিংবা হয়নি সেই তথ্য আপনি দেখতে পারবেন। আপনার রিইস্যুর জন্য তথ্য পূরণ করবেন।
  • পুনর্মুদ্রন কারণ
  • জিডি নম্বর
  • পুলিশ অফিসারের নাম
  • পুলিশ অফিসারের পদবী
  • জিডির তারিখ

রিইস্যু

দুই নম্বরে একটা অপশন রয়েছে সেটা হচ্ছে রি-ইস্যু এইখানে ক্লিক করবেন এখান থেকে নির্বাচন করুন হারিয়ে গেছে চুরি হয়ে গেছে বা নষ্ট হয়ে গেছে ঠিক আছে অথবা ঠিকানা পরিবর্তন। এখন একটা জিনিস আপনাদের একটু বলে দেই যদি আপনার এটা সত্যি সত্যি হারিয়ে যায় তাহলে হারিয়ে যাওয়া দিবেন আবার যদি চুরি হয়ে যায় তাহলে সব চুরি হয়ে যাওয়া দিবেন আর যদি নষ্ট হয়ে যায় তার নষ্ট হয়ে যাওয়া যাবে ঠিক আছে যদি আমি এখানে বলে যে নষ্ট হয়ে গেছে তাহলে কিন্তু আমার থানায় জিডি করতে হবে না অনেকে ইনফরমেশনটা হয়তো আপনাকে বলতে পারে বাট আমি বলবো যে এই ভুলটা মোটেও করা যাবে না ঠিক আছে । যখন আপনি এই অপশনটা সিলেক্ট করবেন যে নষ্ট হয়ে গেছে তখন অপেক্ষা থানায় জিডি করা লাগবে না সেটা ঠিক আছে আপনি ইনস্ট্যান্ট পাবেন সেটা ঠিক আছে কিন্তু ঝামেলা হতে পারে কারণ হচ্ছে আপনার ভোটার আইডি কার্ড নাও দিতে পারে ঠিক আছে এক্ষেত্রে আপনি একটা উল্লেখ করে দেবে যদি হারিয়ে যায় তাহলে হারিয়ে যাওয়া দিবেন আর যদি নষ্ট হয়ে যায় তাহলে সেটা উল্লেখ করবেন নষ্ট হয়ে গেলে যদি সেটা উল্লেখ করেন তাহলে আপনার আইডি নষ্ট হয়ে গেছে সেটা কিন্তু একটা ছবি তুলে আপলোড করতে

হবে ঠিক আছে আর যদি আপনি হারিয়ে গেছে তাহলে কিন্তু আপনাকে একটা জিডি করতে হবে ঠিক আছে এখন হারিয়ে গেছে । নষ্ট হয়ে গেছে আইডি কার্ড পেয়ে যায় তাহলে কিন্তু অনেক বড় বিপদে পড়ে যাবেন আপনি। অবশ্যই সঠিক কারণটা দিয়ে তারপর হচ্ছে পরবর্তীতে হারিয়ে গেছে জিডি করার সময় সরাসরি থানায় এসে করতে পারবেন অথবা অনলাইনে মাধ্যমে জিডি করতে পারবেন। যেহেতু চুরি অথবা হারিয়ে গেছে উল্লেখ করবো বা সিলেক্ট করবো। সেক্ষেত্রে আপনাকে পুনর্মুদ্রণ কারণ, জিডি নাম্বার দিতে হবে, থানা অথবা উপজেলা, পুলিশ অফিসারের নাম ও পদবী এবং জিডির তারিখ উল্লেখ করে সঠিকভাবে পূরণকরণ হলে সাবমিট বাটনে লিংক করবেন। জাতীয়পরিচয়পত্র নম্বর বিকাশে দিলেই আবেদন ধরন অনুযায়ী কত ফি প্রদান করতে তা জানতে পারবেন। বিকাশে মাধ্যমে পেমেন্ট করতে পারবেন তা নির্ধারণ করবে কোন অপশনটি আপনি সিলেক্ট করবেন সেটার উপরে। যেহেতু কার্ড  চুরি হয়ে গেছে সেটার ফি ২৩০ টাকা পেমেন্ট করতে হবে। আবেদণ ধরন অনুযায়ী অত্যন্ত তিনটি কাগজ প্রমাণস্বরুপ দিতে হবে। এসএসসি সার্টিফিকেট পিডিএফ কপি, জন্মনিবন্ধন পিডিএফ কপি, পাসপোর্ট ও ড্রাইভ লাইলেন্স পিডিএফ কপি ।বিস্তারিত আরও তথ্য জন্য ১০৫ কল করুন (টোল ফ্রি)।

পাসওয়ার্ড পরিবর্তন



স্মার্ট এনআইডি কার্ড স্ট্যাটাস



ডাউনলোড


উপসংহার

এনআইডি বা জাতীয় পরিচয়পত্র চুরি হয়ে গেলে বা ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে থাকে কিংবা নামের বানান সংশোধনসম্পর্কে জানতে চেয়ে থাকেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্যই। আজকের এই পোস্টে আমরা নামের বানান সংশোধন, চুরি ও হারিয়ে যাওয়া ভোটার আইডি কার্ড কি করণীয় সেই সম্পর্কে আলোচনা করেছি। আপনি এ পোস্টে কার কী কোনটা প্রয়োজন সেই অনুযায়ী বা সেই বিষয়টি জানতে পারবেন। অনলাইনে কিভাবে জিডি ও জাতীয় পরিচয়পত্র এনআইডি যাবতীয় তথ্য অনলাইনে যাচাই করতে পারবেন। আশা করি আপনি আমাদের এই পোস্ট থেকে উপকৃত হয়েছেন। আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

কাজীআরিফুল ডট কমে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url