OrdinaryITPostAd

চোখ ওঠা রোগের চিকিৎসা | eye disease treatment

পরিবারের কোন একজনের চোখ উঠলে দেখা যায় বাসার সবার চোখ উঠা শুরু করেছে। তাই এই পোস্টে জানাবো কিভাবে চোখ উঠা প্রতিরোধ করা যায়, আর চোখ যদি উঠে যায় তাহলে ঘরোয়া চিকিৎসা কি? মাত্র তিনটা কাজের মাধ্যমে চোখ উঠা প্রতিকার পাওয়া সম্ভব। যদি চোখ উঠে যায় তাহলে কি করণীয় রুমাল, গামছা বা তোয়ালে, বালিশ সহ চোখ উঠা ব্যক্তির ব্যবহারিত জিনিসপত্রগুলো অন্যকেউ ব্যবহার করতে না পারে সেই দিকে খেয়াল করা এবং অন্য কেউ ব্যবহার করবেন না আলাদা রাখবেন গরম পানিতে ডিটারজেন্ট সাবান দিয়ে বালিশের কভার বিছানার চাদর গামছা তোয়ালে ব্যবহার করা কোন কোন কাপড় জামা ইতোপূর্বে ব্যবহার করেছে সেইগুলো ভালোমত পরিস্কার করে নিতে ভুল করবেন না।

রোগীর ব্যবহার করা পরিস্কার করা যায় এমন জিনিসপত্র অনেক ভালো পরিস্কার বা ধুয়ে নিবেন, ইনফেকশন বাতাসে ছড়ায় হাঁচি-কাশির মাধ্যমে হাঁচি-কাশি দেয়ার সময় মুখ আর নাক দুই হাত দিয়ে ডেকে বা টিস্যু ব্যবহার করা যেতে পারে অবশ্যইহাত দুটো ভালো মতো পরিস্কার করে নিবেনটিস্যু বা পাতলা কাপড় ব্যবহার শেষে বাসায় ময়লা ফেলা ঝুড়িতে ফেলে দিবেন।

পোস্টের সূচিপত্র

চোখ ওঠার প্রাথমিক চিকিৎসা

যদি আপনার চোখ উঠা বা ফোলা থাকে, তাহলে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদানের জন্য এখানে কয়েকটি পদক্ষেপ নিতে পারেন:

  • একটি ঠান্ডা কম্প্রেস প্রয়োগ করুন: একটি পরিষ্কার কাপড়ে কয়েকটি বরফের কিউব মুড়ে নিন বা হিমায়িত সবজির একটি ব্যাগ ব্যবহার করুন। দিনে কয়েকবার, একবারে ১০-১৫ মিনিটের জন্য আপনার বন্ধ চোখের পাতার উপর কম্প্রেসটি ধরে রাখুন। এটি ফোলা কমাতে এবং ব্যথা উপশম করতে সাহায্য করতে পারে।
  • আপনার মাথা উঁচু রাখুন: আপনি যখন শুয়ে থাকবেন, তখন ফোলা কমাতে সাহায্য করার জন্য অতিরিক্ত বালিশ দিয়ে আপনার মাথাটি উপরে রাখুন।
  • বিরক্তিকর এড়িয়ে চলুন: আপনার চোখ ঘষবেন না, কারণ এটি ফোলাকে আরও খারাপ করে তুলতে পারে। চোখের চারপাশে মেকআপ, লোশন এবং ক্রিম ব্যবহার করা এড়িয়ে চলুন, কারণ এগুলি ত্বককে জ্বালাতন করতে পারে এবং ফোলা আরও খারাপ করে তুলতে পারে।
  • প্রচুর পানি পান করুন: হাইড্রেটেড থাকা ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে।

যদি ফোলা তীব্র হয় বা ব্যথা, লালভাব বা স্রাবের মতো অন্যান্য উপসর্গের সাথে থাকে, তাহলে আপনাকে একজন ডাক্তার দেখাতে হবে। এই উপসর্গগুলি আরও গুরুতর অন্তর্নিহিত অবস্থা নির্দেশ করতে পারে যার জন্য চিকিৎসার প্রয়োজন।

ফোলা চোখের জন্য ঘরোয়া প্রতিকার

বেশ কয়েকটি ঘরোয়া প্রতিকার রয়েছে যা আপনি আপনার চোখের ফোলাভাব কমাতে চেষ্টা করতে পারেন:

  • শসার টুকরো: প্রায় ১০-১৫ মিনিটের জন্য আপনার বন্ধ চোখের উপর শসার টুকরা রাখুন। শসার শীতলতা ফোলা কমাতে সাহায্য করবে এবং আপনার চোখের চারপাশের ত্বককে সতেজ করবে।
  • কোল্ড কম্প্রেস: একটি পরিষ্কার কাপড়ে কয়েকটি বরফের টুকরো মুড়ে কয়েক মিনিটের জন্য আপনার বন্ধ চোখের উপর রাখুন। ঠান্ডা তাপমাত্রা রক্তনালীগুলিকে সংকুচিত করতে এবং ফোলা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
  • টিব্যাগ: টি ব্যাগ গরম জলে ভিজিয়ে রাখুন এবং তারপরে ঠান্ডা করার জন্য রেফ্রিজারেটরে রাখুন। ঠাণ্ডা হয়ে গেলে, ১০-১৫ মিনিটের জন্য আপনার বন্ধ চোখের উপর রাখুন। চায়ে থাকা ক্যাফেইন এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করে।
  • আলু: একটি কাঁচা আলু থেঁতো করে একটি কাপড়ে মুড়ে নিন। ১০-১৫ মিনিটের জন্য আপনার বন্ধ চোখের উপর কাপড় রাখুন। আলুতে এনজাইম থাকে যা ফোলা কমাতে সাহায্য করে।
  • আপনার মাথা উঁচু করুন: আপনি যখন শুয়ে থাকবেন বা ঘুমাচ্ছেন, তখন একটি অতিরিক্ত বালিশ দিয়ে মাথা উঁচু করার চেষ্টা করুন। এটি আপনার চোখের চারপাশে তরল জমা হওয়া এবং ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে।

মনে রাখবেন, আপনার চোখের চারপাশে ফোলাভাব কমাতে স্ক্রিন টাইম থেকে বিরতি নেওয়া এবং পর্যাপ্ত ঘুম পাওয়া গুরুত্বপূর্ণ। আপনার যদি ক্রমাগত ফোলাভাব বা চোখের সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য উপসর্গ থাকে তবে চোখের ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা ভাল।

চোখ ওঠার লক্ষণ

"চোখ ওঠার" একটি সমস্যা হতে পারে । এটি সাধারণত স্থানীয় তাপমাত্রার পরিবর্তন বা সর্দি হতে উৎপন্ন হয় । এটি হলেও কিছু অন্য কারণের সঙ্গে হতে পারে, যেমন :

  • আক্রান্ত নতুন ক্ষত
  • একটি সম্পাদনী অবস্থা
  • তাপমাত্রার পরিবর্তন কারণে উত্তেজিত পরতোষা
  • অন্যান্য নির্দিষ্ট রোগ

চোখ ওঠার লক্ষণ হলো :

  • চোখের উপরে ওঠা চোখের চুলকানি
  • চোখের মাঝে ওঠা জ্বালাপোড়া বা খচখচে ভাব
  • চোখের ক্ষত চোখের ভেত্তরে কিছু আছে অনুভব করা
  • বারবার পানি পড়ে
  • চোখের পাতার পুঁজ জমে ও দুই চোখের পাপড়ি আঠার মতো লেগে থাকা
  • চোখের ছাদন
  • চোখের সম্পর্কে দু:খ বা চোখের পাতা খুলতে কষ্ট
  • চোখ ওঠার সমস্যা চোখের পাতা লাল বা পুরো চোখ বন্ধ হয়ে যাওয়া

চোখ ওঠা কারোর দিকে তাকালে বুঝি চোখ উঠে এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা এর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। চোখ ওঠা রোগের দিকে তাকালে কোন অসুবিধা নাই কিন্তু তার আশেপাশে গেলে কিছু সতর্কতাঃ মানতে হবে যেগুলো এতক্ষণ বললাম নিয়মিত হাত ধোয়া রোগীর ব্যবহৃত জিনিস ব্যবহার না করা চোখে হাত না দেয়া আপনি নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে পারবেন।

চোখ উঠলে কি খাওয়া যায় না

আপনার যদি ফোলা চোখ থাকে তবে এমন কোনও নির্দিষ্ট খাবার নেই যা আপনাকে এড়াতে হবে। যাইহোক, কিছু সাধারণ খাদ্যাভ্যাস রয়েছে যা আপনার চোখের চারপাশে ফোলাভাব এবং ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে:

  • লবণ খাওয়া কম করুন: অতিরিক্ত লবণ গ্রহণের ফলে তরল ধারণ হতে পারে, যার ফলে চোখ সহ শরীরের বিভিন্ন অংশে ফোলাভাব দেখা দেয়। প্রক্রিয়াজাত এবং উচ্চ-সোডিয়াম খাবার এড়িয়ে আপনার লবণ গ্রহণ সীমিত করার চেষ্টা করুন।
  • হাইড্রেট: হাইড্রেটেড থাকার জন্য প্রচুর পানি পান করুন এবং আপনার শরীর থেকে অতিরিক্ত তরল বের করে দিতে সাহায্য করুন।
  • অ্যালকোহল সেবন সীমিত করুন: অ্যালকোহল একটি মূত্রবর্ধক, যা আপনাকে ডিহাইড্রেট করতে পারে এবং ফোলাভাব এবং ফোলাতে অবদান রাখতে পারে।
  • অ্যালার্জেন এড়িয়ে চলুন: আপনার যদি অ্যালার্জি থাকে, তবে আপনার উপসর্গগুলিকে ট্রিগার করে এমন পদার্থগুলি এড়াতে চেষ্টা করুন। অ্যালার্জিজনিত প্রতিক্রিয়ার কারণে চোখে ফোলাভাব এবং ফোলাভাব হতে পারে।
  • প্রদাহ বিরোধী খাবার খান: ফল, শাকসবজি, গোটা শস্য এবং চর্বিহীন প্রোটিনের মতো অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি খাবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া শরীরের প্রদাহ এবং ফোলা কমাতে সাহায্য করতে পারে।

মনে রাখবেন, প্রত্যেকেই আলাদা এবং একজন ব্যক্তির মধ্যে যা ফোলাভাব সৃষ্টি করতে পারে তা অন্যের মধ্যে নাও হতে পারে। আপনার শরীরের কথা শোনা এবং কোন খাবার এবং পানীয় আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো কাজ করে তা নির্ধারণ করা গুরুত্বপূর্ণ। আপনার যদি ক্রমাগত ফোলাভাব বা চোখের সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য উপসর্গ থাকে তবে চোখের ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা ভাল।

চোখ উঠলে ঘরোয়া চিকিৎসা কি

তবে এখন বলছি চোখ উঠলে ঘরোয়া চিকিৎসা কি ! একটু আরাম লাগে তার জন্য যা যা করতে পারেন সেগুলো আগে বলি তারপরে বলবো ঔষধ নিয়ে।

পানির সেক

কুসুম গরম পানিতে ভিজিয়ে বা চিপে নিয়ে সেটা দিয়ে চোখে সেক দিতে পারেন অবশ্যই এইক্ষেত্রে একটু ঠান্ডা পানি হলে ভালো হয় কয়েক মিনিট ধরে ভেজা কাপড় দিয়ে আলতো করে চাপ দিবেন এতে করে আপনি চোখের আরাম পাবেন।

চোখ মুছা

চোখ চুলকাবেন না বা ঢলবেন না এতে করে চোখের সমস্যা আরও বেড়ে যেতে পারে। চোখের অবস্থা আরো খারাপ হয়ে যেতে পারে। তাহলে চোখ মজবেন কি করে বা কিভাবে পানি ফুটিয়ে ঠান্ডা করে নেবেন তারপর সেই কুসুম গরম পানিতে পরিস্কার কাপড় বা তুলা ভিজিয়ে আলতোভাবে চোখের পাপড়িগুলোতে। এতে করে চোখে জমা পূজ বা ময়লা পরিস্কার হয়ে যাবে। অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে দুই চোখের জন্য আলাদা আলাদা কাপড় বা তুলা ব্যবহার করতে হবে। চোখের পূজ বা ময়লা পরিস্কার করা হয়ে গেলে কাপড় ধুয়ে নিবেন হালকা গরম পানি ও সাবান দিয়ে আর যে তুলা ব্যবহার করে থাকেন সেটা ময়লা ঝুড়িতে ফেলে দিবেন। বিশেষ করে নিজের হাতটা ভাল করে ধুয়ে নিবেন।

চোখের ড্রপ

চোখের ড্রপ ব্যবহার করলে চোখে অস্বস্তিভাব ১৮ ভাগ কমাতে সাহায্য করে। এগুলোকে বলে লুব্রিকেটিং অফ আর্টিফিশিয়াল ফ্লোয়ার্স। এছাড়া আপনি নিজেই ফার্মেসীতে গিয়ে এই ড্রপ কিনতে পারবেন। বাংলাদেশের যে নামকরা ড্রপগুলো পাওয়া যায় সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন। তবে ডাক্তারের নির্দেশিকা অনুযায়ী ব্যবহার করবেন।

অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার

চোখ ওঠা সাধারণত নিজে নিজেই সেরে যায় ওষুধ লাগে না তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ঔষধ প্রয়োজন হতে পারে। যেমন ইনফেকশন যদি খুব গুরুতর হওয়ায় অনেক অসুস্থ থাকে বা কোনো কারণে যদি দ্রুত সারানোর প্রয়োজন পড়ে তখন এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা যেতে পারে সেক্ষেত্রে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ অনুযায়ী করতে হবে। তিনি আপনার সাথে কথা বলবেন চোখ দেখে প্রয়োজনে আপনাকে অ্যান্টিবায়োটিক দিবেন। নিজে নিজে ফার্মেসি থেকে কিনেছে বায়োটিক ড্রপ দিবেন না কারণ ভাইরাস এবং এলার্জির কারণে চোখ লাল হতে পারে, পানি পড়তে পারে তখন কিন্তু সেক্ষেত্রে আপনার চোখে অ্যান্টিবায়োটিক কোন কাজ করবে না। তাহলে বুঝবেন কিভাবে ভাইরাস নাকি ব্যকটেরিয়া আপনার চোখ আক্রান্ত হয়েছে। প্রথমে যা দেখে বুঝবেন যদি আপনার চোখ ভাইরাস বা এলার্জি আক্রান্ত হলে চোখ লাল হয়ে যায়,পানি পড়তে পারে, চোখ চুলকাতে পারে, জ্বালাপোড়া করতে পারে আর ব্যকটেরিয়া আক্রান্ত হলে সাধারণত চোখ থেকে পুঁজ এর মত বের হয় সকাল বেলা চোখের পাতায় আরেকটার সাথে লেগে থাকা। মনে রাখবেন ভাইরাস বা এলার্জি ইনফেকশন হলে সেক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে কোন লাভ হবে না। ভাইরাস বা এলার্জি চোখ আক্রান্ত হয়ে যায় সেক্ষেত্রে একজন ডাক্তার পরামর্শ অবশ্যই নিবেন।

চোখে ড্রপ দেওয়ার পরপরই সাময়িকভাবে যে কাজগুলো করবেন না তাহল ভারি বা হালকা গাড়ি চালানো এবং মুভমেন্ট করতে হয় বা নড়াচড়া করতে হয় এমন ধরনের কাজ করা থেকে নিজেকে বিরত রাখবেন।

বিশেষ সতর্কতা

যারা চোখে মেক-আপ প্রসাধনী এবং কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার করবেন না। চোখ পরিপূর্ণ সেরে যাওয়ার পরে নতুন প্রসাধনী এবং নতুন কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার করবেন যাতে করে পুরাতন কন্টাক্ট লেন্স বা প্রসাধনী থেকে আবার ইনফেকশন না হয়।

তাহলে এতক্ষণ বুঝে গেছেন চোখ উঠলে ডাক্তারের কাছে সাধারণত যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না নিজে নিজে সেরে যায়। তবে কিছু ক্ষেত্রে ডাক্তারের কাছে যাওয়া প্রয়োজন হতে পারে পারে। চোখের গুরুতর কিছু হয়ে থাকতে পারে অথবা চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে সেটা কখন যেতে হবে চোখ উঠার পরে দুই সপ্তাহ বেশি হলে তখনও চোখে ব্যথা হয়, চোখ লাল হয়ে যায়, আলো দেখতে সমস্যা হয় বা চোখে দেখতে সমস্যা হয়। যেমন- কাঁপাকাঁপা দৃষ্টি,ঝাপসা দৃষ্টি কিংবা কোনো কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে বা দূর্বল হয়ে যায় অথবা ২৮ দিনের কম বয়সী বাচ্চাদের যদি চোখ লাল হয়ে যায়।

চোখ ওঠা রোগের হাত ধোয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ বিশেষ করে চোখের ড্রপ অথবা মলম লাগানোর আগে পরে এবং চোখ পরিষ্কার করার আগে পরে তার আশেপাশে অন্যরা গেলেও নিয়মিত হতে হবে আর খেয়াল রাখতে হবে চোখে যেন হাতনা যায় কোনো কারণে যদি চোখে হাত দিতে হয় তাহলে তার আগে অবশ্যই হবে না হলে সহজেই ইনফেকশন রোগী থেকে তার আশেপাশের মানুষের ছড়িয়ে পড়তে পারে।

শেষকথা

শুরু হয়েছে অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর একটা মৌসুম। সব বয়সের শিশু বাচ্চা এবং বয়স্ক ব্যক্তিদের মাঝে এই রোগ অহরহ হচ্ছে এই সময়টাতে। আর একজনের প্রভাবে পুরো পরিবার বা আপনার আশপাশের মানুষের ছড়িয়ে পড়তে পারে অনেক দ্রুত। এটি একটি রোগ যা মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছে।  অনেক লোক কনজেক্টিভাইটিস বা চোখের রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। এটি সাধারণত জীবাণু বা ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হয় এবং দ্রুত একজনের থেকে অন্য ব্যক্তির কাছে চলে যায়। আমি রোগ প্রতিরোধ এবং স্ব-যত্ন সম্পর্কে জনসাধারণের জ্ঞান বাড়ানোর অভিপ্রায়ে সহজবোধ্য পোস্ট তৈরি করেছি। আমি আশা করি এটি আপনাকে, আপনার পরিবার এবং বন্ধুদের সুস্থ রাখবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

কাজীআরিফুল ডট কমে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url