ফিফা বিশ্বকাপ ২০২২ | FIFA World Cup 2022
আসছালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহু। কাতারের বিশ্বকাপ স্টেডিয়াম। ফুটবল স্টেডিয়ামগুলো বরাবরই দর্শকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। সাধারণ জনগণ সর্বদা জানতে আগ্রহী যে কোন ক্ষেত্রটি ব্যবহার করা হচ্ছে, কারা উপস্থিত থাকবেন এবং সুবিধাগুলি কেমন। কাতার বিশ্বকাপের ভেন্যুগুলো থাকবে সবার মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দু। বিশ্বকাপের প্রস্তুতির জন্য, এই স্টেডিয়ামগুলির বেশিরভাগই নতুনভাবে নির্মিত বা সংস্কার করা হয়েছে। দলগুলো চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য প্রতিযোগিতা করবে এমন ভেন্যুগুলো দেখে নেওয়া যাক।
যে স্টেডিয়ামগুলোতে খেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে তা এক নজরে দেখে নিতে পারি।
পোস্টের সূচিপত্
- আল বাইত স্টেডিয়াম /li>
- খলিফা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম
- আল সুমামাহ স্টেডিয়াম
- আহমেদ বিন আলী স্টেডিয়াম
- লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়াম
- স্টেডিয়াম ৯৭৪
- এডুকেশন সিটি স্টেডিয়াম
- আল জানুব স্টেডিয়াম
- ফিফা বিশ্বকাপ ফুটবল ২০২২
- উদ্বোধনী ম্যাচ ও ফাইনাল ম্যাচ
- ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপ ২০২২ গ্রুপ তালিকা
- ১৬ দলের পর্ব
- কোয়ার্টার ফাইনাল
- সেমি-ফাইনাল
- তৃতীয় স্থান নির্ধারণী
- ফাইনাল
- বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশির রেকর্ড
আল বাইত স্টেডিয়াম হল কাতার বিশ্বকাপ জন্য নির্মিত হয় ২০২২ সালে আল খুর অঞ্চলে অবস্থিত। যার ধারণ ক্ষমতা দর্শক ৬০,০০০। স্টেডিয়াম নির্মাণে সালিনি ও কিমোলাই কন্ট্রাক্টর ২০১৫ সালে।স্টেডিয়ামটি তার পরিবেশ-বান্ধব নকশা, প্রকল্প ব্যবস্থাপনা এবং শক্তি দক্ষতার ফলে ২০২০ সালের জানুয়ারিতে স্থায়িত্বের স্বীকৃতি অর্জন করেছে। স্টেডিয়ামটি তৈরি করতে ঝিনুকের খোলস ব্যবহার করা হয়েছে, মূলত দর্শকদের কথা মাথার রেখে তৈরি করা হয়। বহিরঙ্গন পার্কিং স্পেস, যোগাযোগ ব্যবস্থা এককথায় অসাধারণ সেটআপ তৈরি করেছে এই স্টেডিয়ামটি, বিভিন্ন ধরনের পরিবহনের, প্রায় ৬,০০০টি গাড়ি, ৩৫০ টি বাস এবং আরও ৩৫০ টি বাস/শাটল চলতে পারে। ১,০০০ ট্যাক্সি এবং জল ট্যাক্সি এছাড়াও মধ্যে ফিট করা যাবে। মিডিয়ার জন্য ১,০০০ আসন প্রাথমিকভাবে স্টেডিয়ামটি পূর্ণ হবে। ঠিকাদারের পরিবেশ-বান্ধব নকশা এবং নির্মাণ কাজের জন্য, স্টেডিয়ামটি গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি রিভিউ সিস্টেম থেকে বিভিন্ন ধরনের সার্টিফিকেশন অর্জন করেছে।স্টেডিয়ামের চারপাশে বেশ কিছু হোটেল এবং কক্ষ রয়েছে (যেগুলোতে মাঠে ফুটবল খেলা দেখার জন্য বারান্দা রয়েছে)।
খলিফা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম
কাতার জাতীয় ফুটবল দলের ঘরোয়া স্টেডিয়াম যা কাতারে দোহায় অবস্থিত বহুমুখী স্টেডিয়াম। সাবেক আমির খলিফা বিন হামাদ আল সানির নামে নামকরণ করা হয়। ৬৮,০০০ ধারন ক্ষমতা বাড়ানোর হয় ফিফা বিশ্বকাপ ২০২২ আয়োজনের জন্যে।
আল সুমামাহ স্টেডিয়াম
আল সুমমাহ স্টেডিয়াম নামে ফুটবল স্টেডিয়ামের বাড়ি নামে কাতারের আল সুমামাহ এলাকাটি অনেক বেশি পরিচিত। ২০২২ সালে কাতার কর্তৃক আয়োজিত ফিফা বিশ্বকাপেরে জন্য তৈরি করা হয়। কাতারের সংস্কৃত ধরে রাখার জন্যে “টুপি” আকৃতির আদলে তৈরি করা হয়। এই স্টেডিয়ামটি নকশা তৈরি করেন আবর ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যুরো জাইদাহ ইব্রাহিম। যার ধারণক্ষমতা ৪০,০০০।
আহমেদ বিন আলী স্টেডিয়াম
আহমেদ বিন আলী স্টেডিয়াম আল রাইয়ান নামে অত্যন্ত জনপ্রিয় বহুমুখী স্টেডিয়াম। এটা রাইয়ান ও আল খুরাইতিয়াতের ঘরোয়া মাঠ হিসাবে ব্যবহার করে। ২০২২ সালে কাতার কর্তৃক আয়োজিত ফিফা বিশ্বকাপেরে জন্য তৈরি করা হয়। ২০১৬ সালে স্টেডিয়ামের কাজ শুরু হয়। এই মাঠে ম্যাচ মোট সাতটা। ফিফা বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতা লড়াই শেষ হওয়ার পরে আসন সংখ্যা ২০,০০০ কমিয়ে আনা হবে এবং স্টেডিয়ামটি অতিরিক্ত আসনগুলো যেকোনো দেশের ফুটবর প্রজেক্ট উন্নয়নের জন্য দান করে দেয়া হবে। যার ধারণক্ষমতা ৪০,৭৪০।
লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়াম
একক আয়োজক দেশ কাতার গোটা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে উদ্ধোধন অনুষ্ঠানে মধ্যে দিয়ে। আরও তাক লাগিয়ে যাচ্ছে আধুনিক সুবিধা সংবলিত সবগুলো স্টেডিয়াম তৈরি করে। ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়াম। ১১ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মেনিকা আর্কিটেচার এর সাথে ফস্টার+পার্টনার নির্মাণ শুরু হয়। ঐতিহ্যবাহী দাও নৌকার পালের আকারে ডিজাইন প্রস্তুত করা হয়েছে এতে করে দর্শক অন্যরকম অনুভূতি অনুভব করবে। সৌরপ্যানেল সিস্টেম সংযুক্ত থাকার ২৪ ঘন্টার বিদ্যুৎ ব্যবহারের উপযোগি করে তৈরি করা হয়েছে। ধারণক্ষমতা ৮০,০০০।
স্টেডিয়াম ৯৭৪
২০২২ ফিফা বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল খেলাগুলো আয়োজন করবে এখানে। রাস আবু আবুদ স্টেডিয়াম টি নতুন নামকরণ করা হয় স্টেডিয়াম ৯৭৪। শিপিং কনটেইনার দ্বারা তৈরি করে খেলার উপযোগি করা হয় যা খেলা শেষ হওয়ার সরিয়ে ফেলা হবে সহযোগি ফুটবল দেশগুলো উন্নয়নের এবং শিপিংগুলো পুনরায় ব্যবহারযোগ্য করা হবে। দর্শক ধারণক্ষমতা ৪০,০০০।
এডুকেশন সিটি স্টেডিয়াম
দর্শক ধারণক্ষমতা ৪৫,৩৫০ নিয়ে কাতারে আল রাইয়ানে অবস্থিত ফুটবল স্টেডিয়াম। উদ্ধোধন ১৫ জুন ২০২০। স্থপতিরা ছিলেন ফেনউইক ইরিবারেন, আর্কিটেক্টস, প্যাটার্ন ডিজাইন।
আল জানুব স্টেডিয়াম
কাতার ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন এর স্টেডিয়ামের মালিক। ধারণক্ষমতা ৪০,০০০, আয়তন ১০৫* ৬৮ মিটার যার উপরিভাগ রয়েছে ঘাস। উদ্ধোধন ১৬ মে ২০১৯ । স্থপতি ছিলেন জাহা হাদিদ। ফিফা বিশ্বকাপ ইতিহাসে প্রথম কোনো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ এবং এশিয়ার মধ্যপ্রাচ্য প্রথম দেশ হিসেবে ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ চলমান। দর্শক ধারণক্ষমতা মাত্র ৩৮,৬৭৮ জন।
ফিফা বিশ্বকাপ ফুটবল ২০২২
আরব দেশ কাতার একক আয়োজকারী দেশ হিসাবে এশিয়া মহাদেশে প্রথম। ফিফার ওয়েবসাইট, বিকাল, সন্ধ্যা ও রাতে কাতারে ভিন্ন ভিন্ন শহরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ৩২ টি দেশ বা দল শিরোপা লড়ায়ে অংশগ্রহণ করেছে।
উদ্বোধনী ম্যাচ ও ফাইনাল ম্যাচ
২০শে নভেম্বর ২০২২ আল খোরের আল বাইত স্টেডিয়াম উদ্ধোধনী খেলা অনুষ্ঠিত হয় আর ১৮ ডিসেম্বর ২০২২ ফাইনাল খেলা সমাপ্তি হবে লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়াম (ধারণ ক্ষমতা ৮০,০০০)।
ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপ ২০২২ গ্রুপ তালিকা
ফিফা বিশ্বকাপ ফুটবল ৩২ টি দলের সমন্বয়ে খেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এইবারে আসবে ৮ টি গ্রুপে ৪টি করে দল একে অপরে বিরুদ্ধে খেলবে। চলুন দেখে নি দলগুলো বা দেশ।
- গ্রুপ- এঃ নেদারল্যান্ডস, কাতার, সেনেগাল, ইকুয়েডর
- গ্রুপ- বিঃ ওয়েলস,ইংল্যান্ড, ইরান, ইউএসএ
- গ্রুপ- সি মেক্সিকো, আর্জেন্টিনা, পোল্যান্ড, সৌদিআবর
- গ্রুপ- ডি টুনিশিয়া, ফ্রান্স, ডেনমার্ক, অস্ট্রেলিয়া
- গ্রুপ- ই জার্মানি, জাপান, স্পেন, কোস্টরিকা
- গ্রুপ- এফঃ কানাডা, মরক্কো, বেলজিয়াম, ক্রোয়েশিয়া
- গ্রুপ- জিঃ ক্যামেরুন, ব্রাজিল, সার্বিয়া, সুইজারল্যান্ড
- গ্রুপ- এইচ দক্ষিণ কোরিয়া, পর্তুগাল, ঘানা
১৬ দলের পর্ব
- ৩ ডিসেম্বর হতে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত সেরা ১৬ দলের খেলা অনুষ্ঠিত হবে। আমরা দেখবো এখন সেরা ১৬ দলের খেলার সময়সূচী।
- ৩ ডিসেম্বর ২০২২ গ্রুপ- এ প্রথম স্থান বনাম গ্রুপ- বি দ্বিতীয় স্থান অধিকারী খেলা অনুষ্ঠিত হবে খলিফা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম, আল রাইয়ান
- ৩ ডিসেম্বর ২০২২ গ্রুপ- সি দ্বিতীয় স্থান বনাম গ্রুপ- ডি দ্বিতীয় স্থান অধিকারী খেলা অনুষ্ঠিত হবে আহমদ বিন স্টেডিয়াম, আল রাইয়ান
- ৪ ডিসেম্বর ২০২২ গ্রুপ- ডি প্রথম স্থান বনাম গ্রুপ- সি দ্বিতীয় স্থান খেলা অনুষ্ঠিত হবে আল সুমামাহ স্টেডিয়াম, দোহা
- ৪ ডিসেম্বর ২০২২ গ্রুপ- বি প্রথম স্থান বনাম গ্রুপ- এ দ্বিতীয় স্থান খেলা অনুষ্ঠিত হবে আল বাইত স্টেডিয়াম, আল খুর
- ৫ ডিসেম্বর ২০২২ গ্রুপ- ই প্রথম স্থান বনাম গ্রুপ- এফ দ্বিতীয় স্থান খেলা অনুষ্ঠিত হবে আল জানুব স্টেডিয়াম, আল ওয়াক্রাহ
- ৫ ডিসেম্বর ২০২২ গ্রুপ- জি প্রথম স্থান বনাম গ্রুপ- এইচ দ্বিতীয় স্থান খেলা অনুষ্ঠিত হবে রাস আবু আবুদ স্টেডিয়াম, দোহা
- ৬ ডিসেম্বর ২০২২ গ্রুপ- এফ প্রথম স্থান বনাম গ্রুপ- ই দ্বিতীয় স্থান খেলা অনুষ্ঠিত হবে এডুকেশন সিটি স্টেডিয়াম, আল রাইয়ান
- ৬ ডিসেম্বর ২০২২ গ্রুপ- এইচ প্রথম স্থান বনাম গ্রুপ- জি দ্বিতীয় স্থান খেলা অনুষ্ঠিত হবে লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়াম, লুসাইল
কোয়ার্টার ফাইনাল
- ৯ ডিসেম্বর ২০২২ ম্যাচ ৫৩ বিজয়ী বনাম ৫৮ তম বিজয়ী দলের খেলা অনুষ্ঠিত হবে এডুকেশন স্টেডিয়াম, আল রাইয়ান
- ৯ ডিসেম্বর ২০২২ ম্যাচ ৪৯ বিজয়ী বনাম ৫০ তম বিজয়ী দলের খেলা অনুষ্ঠিত হবে লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়াম
সেমি-ফাইনাল
- ১৩ ডিসেম্বর ২০২২ ম্যাচ ৫৭ বিজয়ী বনাম ৫৮ তম বিজয়ী দলের খেলা অনুষ্ঠিত হবে লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়াম
- ১৪ ডিসেম্বর ২০২২ ম্যাচ ৫৯ বিজয়ী বনাম ৬০ তম বিজয়ী দলের খেলা অনুষ্ঠিত হবে আল বাইত স্টেডিয়াম, আল খুর
তৃতীয় স্থান নির্ধারণী
১৭ ডিসেম্বর ২০২২ ম্যাচ ৬১ পরাজিত দল বনাম ৬২ পরাজিত দলের খেলা অনুষ্ঠিত হবে খলিফা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম, আল রাইয়ান
ফাইনাল
১৮ ডিসেম্বর ২০২২ ম্যাচ ৬১ বিজয়ী দল বনাম ৬২ বিজয়ী দলের খেলা অনুষ্ঠিত হবে লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়াম, লুসাইল
বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশির রেকর্ড
- সবচেয়ে বেশি ফাইনালে অংশ নিয়েছিল ব্রাজিলিয়ানরা (২১)
- সর্বাধিক জয়: ব্রাজিল (৫)
- সবথেকে বেশি ফাইনালে খেলা—জার্মানি দল হিসেবে (৮)
- জার্মানি সবচেয়ে বেশি ক্যাপড দল (১০৬)
- দল হিসেবে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ জিতেছে জার্মানি (৭৬)
- মেক্সিকো সেই গ্রুপ যা সবচেয়ে বেশি পরাজয়ের সম্মুখীন হয়েছে (২৫)
- সবচেয়ে বেশি ড্র (২১) দল ইতালি
- সর্বাধিক গোলদাতা দল: ব্রাজিল (২২৯)
- জার্মানি সেই গ্রুপ যারা সবচেয়ে বেশি গোল দিয়েছে (১২১)।
- বেশিরভাগ দল যারা দ্বিতীয় রাউন্ডে যেতে পারেনি: স্কটল্যান্ড (৮)।
- বেশির ভাগ শিরোপা জিতেছে ব্যাক-টু-ব্যাক—২; ইতালি (১৯৩৪, ১৯৩৮), ব্রাজিল (১৯৫৮-১৯৬২)
- সারিতে তিনটি ফাইনাল: (ব্রাজিল, ১৯৮২-১৯৯০), জার্মানি এবং (১৯৯৪-২০০২)
- টানা ১১টি ম্যাচ জিতেছে ব্রাজিল
- টানা সবচেয়ে অপরাজিত ম্যাচ খেলেছে ব্রাজিল (১৩)
- আন্তোনিও কারবাজাল (মেক্সিকো, ১৯৫০-১৯৬৬), লোথার ম্যাথাউস (জার্মানি, ১৯৮২-১৯৯৮), এবং জিয়ানলুইজি বুফন (যিনি পাঁচবার অংশগ্রহণ করেছিলেন) সবচেয়ে বেশি জড়িত ছিলেন (ইতালি, ১৯৯৮- ২০১৪)
- পেলে (১৯৫৮, ১৯৬২ এবং ১৯৭০) তিনবার বিশ্বকাপ জয়ী একমাত্র ফুটবলার
- লোথার ম্যাথাউসের ফুটবলে সবচেয়ে বেশি ক্যাপ রয়েছে (জার্মানি, ২৫ ম্যাচ)
- সবচেয়ে বেশি মিনিট খেলেছেন পাওলো মালদিনি, ২২১৭ মিনিট (ইতালি)
- সবথেকে বেশি ফাইনালে খেলা হয়েছে তিনটি (কাফু, ব্রাজিল ১৯৯৪-২০০২)
- ডিয়েগো ম্যারাডোনা সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার অধিনায়ক (১৬ ম্যাচ)
- ডেনিলসন ছিলেন এমন খেলোয়াড় যিনি সবচেয়ে বেশি খেলায় বদলি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন (ব্রাজিল, ১১টি ম্যাচ)
- ভিত্তোরিও পোজো একজন দুইবারের বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন কোচ (ইতালি, ১৯৩৪ এবং ১৯৩৮)
- সিক্স, কার্লোস আলবার্তো পাহেইরা সবচেয়ে বেশি বিশ্বকাপ খেলার কোচ (কুয়েত ১৯৮২, ইউএই ১৯৯০, ব্রাজিল ১৯৯৪ এবং ২০০৬, সৌদি আরব ১৯৯৮, দক্ষিণ আফ্রিকা ২০১০)
- বোরা মিলুটিনোভিচ বিশ্বকাপে পাঁচটি ভিন্ন দেশের কোচ ছিলেন (মেক্সিকো ১৯৮৬, কোস্টারিকা ১৯৯০, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৯৪, নাইজেরিয়া ১৯৯৮, চীন ২০০২)। Paheira, Carlos Alberto (কুয়েত ১৯৮২, UAE ১৯৯০, ব্রাজিল ১৯৯৪ এবং ২০০৬, সৌদি আরব ১৯৯৮, দক্ষিণ আফ্রিকা ২০১০)
- অটো রেগাল সবচেয়ে বয়স্ক কোচ ( ৭১ বছর ৩১৭, গ্রিস ২০১০)
- মারিও জাগালো, একজন ব্রাজিলিয়ান যিনি ১৯৫৮, ১৯৬২ এবং ১৯৭০ সালে একজন খেলোয়াড় এবং একজন কোচ হিসাবে টুর্নামেন্ট জিতেছিলেন এবং ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ার (জার্মানি, ১৯৭৪ খেলোয়াড়, ১৯৯০ কোচ)
কাজীআরিফুল ডট কমে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url