OrdinaryITPostAd

গৃহ ঋণ | হোম লোন পেতে যেসব কাগজপত্র লাগবে | home loan 2022

ইচ্ছা থাকলে পরিমাপ মত সামর্থ্য না থাকায় জমি অথবা ফ্লাট কেনার ক্ষেত্রে অনেকে নিয়ে থাকে পিছয়ে থাকে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় চাহিবার মাত্র ব্যাংক অথবা আর্থিক প্রতিষ্ঠান সহজে লোন দিবে না। তবে আপনাকে ব্যাংক অথবা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কিছু নিয়ম-নীতি মেনে ঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোতে আবেদন করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানগুলো আপনার দেয়া তথ্য যাচাই-বাছাই করার পরে আপনাকে যদি যোগ্য মনে করে তাহলে আপনি ঋণ পেতে পারেন।

Home-loan

জমি অথবা ফ্লাট কেনার ক্ষেত্রে আপনাকে ঋণ গ্রহণ করতে হলে সর্বনিম্ন বয়স ২৫ বছর আর সর্বোচ্চ ৬৫ বছর। ব্যাংক অথবা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়ম নীতি অনুযায়ী বাংলাদেশের যে কোন শ্রেণীর নাগরিক গৃহনির্মাণ ঋণ গ্রহণ করার অধিকার রাখে। সরকারি অথবা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো চাকরিজীবীদের জন্য সর্বনিম্ন বেতন যদি ২৫ হাজার টাকার উপরে হয় তাহলে আপনি ব্যাংকের ঋণ পাওয়ার প্রাথমিক মনোনীত হতে পারেন।

গৃহঋণ বা হোম লোন নেওয়ার আগে আপনাকে জানতে হবে বাংলাদেশের তালিকাভুক্ত কতটি ব্যাংক ঋণ দিতে প্রস্তুত রয়েছে। সংক্ষেপে বলে রাখা,বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অধীনস্থ ৬ টি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক, ৪৩ টি বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক, ৩টি বিশেষায়িত ব্যাংক, ৯ টি বিদেশি ব্যাংকসহ বাংলাদেশের তালিকাভুক্ত ব্যাংকের সংখ্যা ৬১।

পোস্টের সূচিপত্র

  • রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক
  • বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক
  • ইসলামী ব্যাংক
  • বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংক
  • বিশেষায়িত ব্যাংক
  • অ-তফসিল ব্যাংক
  • বাড়ি ফ্ল্যাট অ্যাপার্টমেন্ট ক্রয় ঋণ
  • উপসংহার

রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক

রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ৬টি ব্যাংক বাংলাদেশের অবস্থিত সবগুলো শতভাগ মালিকানা বাংলাদেশ সরকার।
  • সোনালী ব্যাংক লিমিটেড
  • জনতা ব্যাংক লিমিটেড
  • অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড
  • রূপালী ব্যাংক লিমিটেড
  • বেসিক ব্যাংক লিমিটেড
  • বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড

সোনালী ব্যাংক লিমিটেড

বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সরকারি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৭২। সারা বাংলাদেশের ১২২৭ টি শাখা রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কার্যালয় মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকায় অবস্থিত।

জনতা ব্যাংক লিমিটেড

রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকটির প্রতিষ্ঠাকাল ১৯৭২ সাল। ৯১৭ টি শাখা নিয়ে বর্তমান কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা ঢাকা, বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কার্যালয় অবস্থিত।

অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড

৯/ডি দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকা ঢাকা-১০০০ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কার্যালয় অবস্থিত।ব্যাংকটির সারা বাংলাদেশ ৯৬০ টি শাখা নিয়ে কার্যক্রম চালাচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটি ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুমতি লাভ করে।

রূপালী ব্যাংক লিমিটেড

এই ব্যাংকটির ৫৮৩ টি শাখা নিয়ে বাংলাদেশের জনগণের আর্থিক লেনদেন ঠিক রেখে যাচ্ছে। ৩৪ দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকা ঢাকা ১০০০ প্রতিষ্ঠানটি প্রধান কার্যালয় এটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে ১৯৭২ সালে।

বেসিক ব্যাংক লিমিটেড

১৯৫ মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা ঢাকা ৭২ টি শাখা নিয়ে সারা বাংলাদেশ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। বেসিক ব্যাংক লিমিটেড হাজার ১৯৮৮ সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করে।

বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড

৮ রাজউক এভিনিউ প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কার্যালয় অবস্থিত এর শাখা সংখ্যা ৪৬ টি প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে ২০০৯ সালে।

বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক

বাংলাদেশের যে কয়টি ব্যাংক রয়েছে অধিকাংশই ব্যক্তিমালিকানা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান হাতে রয়েছে।বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের সংখ্যা ৪৩ এর সংখ্যা কম বেশি হতে পারে। বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মধ্যে ৩৩ টি ব্যায়াম প্রথাগত সাধারণ ব্যাংকিং কার্যক্রম করে থাকে ।

  • পূবালী ব্যাংক লিমিটেড
  • উত্তরা ব্যাংক লিমিটেড
  • এবি ব্যাংক লিমিটেড
  • আইএফ আইসি ব্যাংক লিমিটেড
  • ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড;
  • সিটি ব্যাংক লিমিটেড
  • এনসিসি ব্যাংক লিমিটেড
  • ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড
  • ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড
  • ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড
  • প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড
  • মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড
  • সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেড
  • বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেড
  • ওয়ান ব্যাংক লিমিটেড
  • ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড
  • ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড
  • প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড
  • মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেড
  • ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড
  • যমুনা ব্যাংক লিমিটেড
  • এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড
  • এনআরবি ব্যাংক লিমিটেড
  • পদ্মা ব্যাংক লিমিটেড
  • মধুমতি ব্যাংক লিমিটেড
  • মিডল্যান্ড ব্যাংক লিমিটেড
  • মেঘনা ব্যাংক লিমিটেড
  • সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক লিমিটেড
  • সীমান্ত ব্যাংক
  • কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড
  • বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড

পূবালী ব্যাংক লিমিটেড

টোয়েন্টি সিক্স দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকা ঢাকা বাংলাদেশ প্রধান কার্যালয় হলেও সারা বাংলাদেশ ৪৯১ টি শাখা রয়েছে।প্রতিষ্ঠান টি ১৯৫৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

উত্তরা ব্যাংক লিমিটেড

১৯৬৫ সালে ব্যাংকটি প্রতিষ্ঠিত হয়। যার শাখা সংখ্যার ২৩৯ টি, ৯০ মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা ঢাকা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় অবস্থিত। 

এবি ব্যাংক লিমিটেড

১০৩ টি শাখা এই ব্যাংকটি বর্তমান অবস্থা। ১৯৮২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়ে এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ হতে আর্থিক সেবা প্রদান করে যাচ্ছে। ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয় ৩০-৩১ দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকা ঢাকা।

আইএফ আইসি ব্যাংক লিমিটেড

৬১ পুরানা পল্টন ঢাকা বাংলাদেশ এই ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয় অবস্থিত। যার শাখা সংখ্যা একশত সাতষট্টি সারা বাংলাদেশে বিভিন্ন থানা উপজেলা তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এই ব্যাংকটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮৩ সালে।

ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড

বেসরকারি খাত বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা কাল ১৯৮৩ সালে। এখনো পর্যন্ত শাখা সংখ্যা বৃদ্ধি করতে পারছে ১৮৯ টি । ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় অবস্থিত ৩৪ গুলশান এভিনিউ ঢাকা বাংলাদেশ।

সিটি ব্যাংক লিমিটেড

এই ব্যাংকটির শাখা সংখ্যা মাত্র ১৩২ টি । আমি চেষ্টা করব প্রত্যেকটি ব্যাংকের শাখা স্থানের নাম ঠিকানা রোড নাম্বার মোবাইল নাম্বার টেলিফোন নাম্বার ইমেইল । ১৩৬ গুলশান এভিনিউ ঢাকা বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়। আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যাংকটির প্রতিষ্ঠাকাল ১৯৮৩ সালে।

এনসিসি ব্যাংক লিমিটেড

১৯৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এখনো পর্যন্ত শাখা সংখ্যা ১২১ টি। বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল জনসাধারণের আমানত সুরক্ষা উদ্দেশ্যে। অধিকাংশ ব্যাংক নীতি অনুসরণ করে থাকে। প্রধান কার্যালয় এনসিসি ব্যাংক ভবন মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা ঢাকা বাংলাদেশ।

ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড 

৮৫ টি শাখা সমন্বযয়ে ব্যাংকটির সেবা প্রদান করে যাচ্ছে। ১৯৯২ সালে প্রতিষ্টিত হয়েছিল। ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয় ১০০ গুলশান এভিনিউ ঢাকা বাংলাদেশ।

ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড 

এই ব্যাংকটি ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়ে ২২০ টি শাখার মাধ্যমে ব্যাংকিং সেবা চালু রেখে যাচ্ছে। দেশ ও দশের উন্নয়নের যথেষ্ঠ ভূমিকা রেখে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। প্রতিষ্ঠানটি প্রধান কার্যালয় বাণিজ্যিক এলাকা মতিঝিল।

ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড 

এই ব্যাংকটি প্রধান কার্যালয় ৩৬, দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকায়। বর্তমানে ঢাকাসহ সারাদেশে ১০৫ টি শাখার মাধ্যমে ব্যাংকিং পরিসেবা চালিয়ে যাচ্ছে। যা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৯৫ সালে।

প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড 

১১৯-১২০ মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকায় যা প্রতিষ্ঠিতকাল ছিল ১৯৯৫ সালে। এখনো পর্যন্ত এই ব্যাংকটি শাখা ১৪৬ টি। ব্যাংকটির প্রধান ভবন মতিঝিল।

মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড 

বর্তমানে ১২৪টি শাখা নিয়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম বা সেবা করে যাচ্ছে । এই ব্যাংকটি প্রধান ভবন অবস্থিত ২৬ গুলশান এভিনিউ, ঢাকা, বাংলাদেশ। ১৯৯৫ সাল থেকে এই ব্যাংকটি আপামর জনসাধারণের সেবা নিয়োজিত রয়েছে।

সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেড 

৫২-৫৩ বাণিজ্যিক এলাকা দিলকুশা, ঢাকা প্রধান ফটক বা ভবন। এখান থেকে ব্যাংকটি সকল কার্যক্রম বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা মোতাবেক পরিচালনা করে আসছে। ব্যাংকটি প্রতিষ্ঠিতাকাল ১৯৯৫ সালে ১৩৭ টি শাখার মাধ্যমে আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম কাজ পরিচালনা করে থাকে।

বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেড 

প্রধান ভবন বা প্রধান কার্যালয়  ইউনূস ট্রেড সেন্টার, ৫২-৫৩ বাণিজ্যিক  মতিঝিল এলাকাতে অবস্থিত। ব্যাংকটির ১৯৯৮ সালে ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে পরিচালনা করে আসছে যার শাখা সংখ্যা ৬৭ টি।

ওয়ান ব্যাংক লিমিটেড

১০৫ টি শাখার সমন্বয়ে আর্থিক সেবা মাধ্যমে কার্যক্রম চলমান, যার প্রধান ভবন ৪৬,কাওরান বাজার, ঢাকাতে অবস্থিত। ১৯৯৯ সাল থেকে ব্যাংকটি অর্থ সংক্রান্ত কাজ শুরু করেছিল।  

ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড

১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়ে ১১৩ টি শাখার সমন্বয়ে আর্থিক সংক্রান্ত যাবতীয় পরিষেবা চালু রেখেছে এখন পর্যন্ত। আপনি ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয় ৩৬, বাণিজ্যিক এলাকা দিলকুশা, ঢাকা ঘুরে আসতে পারেন। 

ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড 

২০৯ টি শাখার একক বা সম্মিলিতভাবে বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা ১৯৮৩ সাল থেকে এখনো পর্যন্ত আর্থিক সেবামূলক উদ্দেশ্য পরিচালিত আসছে। ব্যাংকটি প্রধান ফটক ১৮, দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা।

প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড 

বনানী,  ৪২ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ প্রধান কার্যালয় ১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই ব্যাংকটি শাখা সংখ্যা ১১৫ টির বেশি শাখা রয়েছে।

মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেড 

ব্যাংকটি ১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়ে ১৪৯ টি শাখার সেবা প্রদান করে যাচ্ছে। ৬১, বাণিজ্যিক এলাকা দিলকুশা।

ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড 

সমসময়ের মধ্যে অনেক ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড ১৯৯৯ সালে।  এখনো পর্যন্ত ১৮৭ টি শাখার মাধ্যমে প্রধান ভবন দিলকুশা কার্যালয় ভবন থেকে ব্যাংকের সকল কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।

যমুনা ব্যাংক লিমিটেড 

২০০১ সাল প্রতিষ্ঠিত হয়ে ১৫৩ টি শাখার মাধ্যমে ব্যাংকিং সকলধরনের পরিষেবা করে অনেক অবদান রেখে যাচ্ছে ।

এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড 

১১৪, মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকাতে অবস্থিত যা ২০১৩ সালে ও ৭৫ টি শাখার সমন্বয়ে আর্থিক লেনদেনসহ যাবতীয় ব্যাংকিং কাজ এখনো পর্যন্ত চলমান রয়েছে। 

এনআরবি ব্যাংক লিমিটেড 

এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড সমকালীন সময়ে প্রতিষ্ঠিত হয় এনআরবি ব্যাংক ২০১৩ সালে। শাখা সংখ্যা এখনো পর্যন্ত ৪৬ টি  ৮৯, গুলশান এভিনিউ,গুলশান-১ অবস্থিত প্রধান কার্যালয়।

পদ্মা ব্যাংক লিমিটেড 

৫৭ টি শাখা বর্তমানে রয়েছে পদ্মা ব্যাংকটি ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। গুলশান-২, গুলশান এভিনিউতে ব্যাংকটি প্রধান কার্যালয় অবস্থিত।

মধুমতি ব্যাংক লিমিটেড 

সমসময়ের মধ্যে অনেক ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৩ সালে আর মধুমতি ব্যাংক লিমিটেড ঠিক একই সময়ে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। তাদের ২৩ টি শাখার মাধ্যমে আর্থিক সংক্রান্ত যাবতীয় কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। ব্যাংকটি প্রধান কার্যালয় ৬৫-৬৬ বাণিজ্যিক মতিঝিলে।

মিডল্যান্ড ব্যাংক লিমিটেড 

২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়ে ৩৪ টি শাখার থেকে ব্যাংকিং সবধরনের কাজ চলমান রয়েছে।

মেঘনা ব্যাংক লিমিটেড 

এই পর্যন্ত মেঘনা ব্যাংক ‍লিমিটেড শাখার সংখ্যা বৃদ্ধি করতে পারছে সর্বমোট ৪৭ টি। ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয় ৬৫, গুলশান এভিনিউ, ঢাকা, বাংলাদেশ। মেঘনা ব্যাংকের প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৩ সালে।

সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক লিমিটেড 

৮৮ টি শাখার সমন্বয়ে ব্যাংকটির পরিচালিত হয়ে আসছে যা ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। প্রধান কার্যালয় ৩৭, বাণিজ্যিক এলাকা দিলকুশা অবস্থিত।

সীমান্ত ব্যাংক

ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয় সীমান্ত সম্ভার,বীর উত্তম ম.এ.বর সড়ক, সীমান্ত স্কয়ারে অবস্থিত। এই ব্যাংকটির বর্তমানে শাখা সংখ্যা মোট ১৮ টি। ২০১৬ সালে সফলভাবে অনুমোদন প্রাপ্ত হন।

কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড

২০১৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়ে ১০ টি শাখার সমন্বয়ে ব্যাংকটির পরিচালনা করে যাচ্ছে। প্রধান কার্যালয় পুলিশ প্লাজা কনকর্ড, গুলশান অবস্থিত।

বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড

সর্বশেষ অনুমোদন প্রাপ্ত ব্যাংকের বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সালে। প্রধান কার্যালয় খন্দকার টাওয়ার নিচতলা, ৯৯ গুলশান এভিনিউ হলে এখানো পুরোপুরি ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু হয়েছে জানা যায়নি। ক্ষুদ্র ও ক্ষুদ্র ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং উদ্যোক্তাদের জন্যে ব্যাংকি সেবা প্রদান করার উদ্দেশ্য।

ইসলামী ব্যাংক

বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ব্যাংক অনুমোদনপ্রাপ্ত বা রেজিস্ট্রেশন কৃত দশটি ইসলামী ব্যাংক ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।
  • ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড
  • আইসিবি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড
  • আল আরাফা ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড
  • সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড
  • এক্সিম ব্যাংক বাংলাদেশ
  • ফাস্ট সিকিউরিটিস ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড
  • শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড
  • ইউনিয়ন ব্যাংক লিমিটেড
  • স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড
  • গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড

ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড

৪০, বাণিজ্যিক এলাকা দিলকুশা ঢাকা বাংলাদেশ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড প্রধান কার্যালয় এই ঠিকানায় অবস্থিত। ব্যাংক কি হাজার ১৯৮৩ সালের প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এখনো পর্যন্ত ৪৫০ টি শাখা মাধ্যমে ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে যাচ্ছে।

আইসিবি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড

১৯৮৭ সালে আইসিবি ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ব্যাংকিং কার্যক্রম শুভ সূচনা করে। ব্যাংকটির ৩৩ টি শাখা সমন্বয় ব্যাংকিং কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। আইসিবি ইসলামী ব্যাংক এর প্রধান কার্যালয় ১৩, কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ কারন বাজার ঢাকা বাংলাদেশ।

আল আরাফা ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড

আল আরাফা ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের প্রধান কার্যালয় ৬৩, পুরনো পল্টন ঢাকা বাংলাদেশ এই ঠিকানায় অবস্থিত। আল আরাফা ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বর্তমানে ১৮০ টি শাখা সমন্বয়ে ব্যাংকিং সেবা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড

৯০/১, মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা ঢাকা বাংলাদেশ সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের প্রধান কার্যালয় সদর দপ্তর। ব্যাংকটি ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে যাবতীয় ব্যাংকিং কার্যক্রম শুভ সূচনা করে ১৬৮ টি শাখা সমন্বয়ে আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত যাবতীয় ব্যাংকিং সেবা সুনামের সাথে পরিচালিত করে যাচ্ছে।

এক্সিম ব্যাংক বাংলাদেশ

এক্সিম ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড ১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ১৩১ টি শাখা মাধ্যমে ব্যাংকিং কার্যক্রম অব্যাহত হয়েছে এক্সিম ব্যাংক বাংলাদেশ এর সদরদপ্তর বা প্রধান কার্যালয় অবস্থিত গুলশান এভিনিউ ঢাকা বাংলাদেশ।

ফাস্ট সিকিউরিটিস ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড

ফার্স্ট সিকিউরিটিস ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড হাজার ১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় একশত চুরাশি টি শাখার মাধ্যমে ব্যাংকিং কার্যক্রম অত্যন্ত সুনামের সাথে পরিচালিত করে আসছে এই ব্যাংকটির সদরদপ্তর বা প্রধান কার্যালয় এই ঠিকানায় অবস্থিত গুলশান এভিনিউ gulshan-1 ধাকা বাংলাদেশ।

শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড

২০০১ সালে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল শাখা ব্যাংক সংখ্যা ১৩৪ টি।শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড ১৩৪ টির শাখা ব্যাংকের মাধ্যমে গ্রাহক পর্যায়ে অত্যন্ত সুনামের সহিত সার্বিক সহযোগিতাপূর্ণ মনোভাব বা সেবার মনোভাব নিয়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয় সদর দপ্তর গুলশান এভিনিউ gulshan-1 ধাকা বাংলাদেশ এই ঠিকানায় অবস্থিত।

ইউনিয়ন ব্যাংক লিমিটেড

ইউনিয়ন ব্যাংক লিমিটেড ২০১৩ সালে ৯০ টি শাখা ব্যাংকের মাধ্যমে আত্মিক সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম গ্রাহক পর্যায়ে অত্যন্ত সুনামের সহিত কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে ব্যাংকটির প্রধান সদর দপ্তর ৭২, গুলশান এভিনিউ গুলশান ঢাকা বাংলাদেশ অবস্থিত।

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড

১৩৮ টি শাখা ব্যাংক এর সমন্বয়ে গঠিত স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৯৯ সালে।ব্যাংকের প্রধান সদরদপ্তর প্রধান কার্যালয় এই ঠিকানায় অবস্থিত ১২২-১২৪, বাণিজ্যিক এলাকা মতিঝিল অবস্থিত। এই ব্যাংকটির ব্যাংকিং কার্যক্রম ভালো মানের।

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড এর প্রধান কার্যালয় সদর দপ্তর অফিস ৯৮, গুলশান ১, গুলশান এভিনিউ ঢাকা বাংলাদেশ । ৬৯ টি শাখা ব্যাংক এর মাধ্যমে গলবাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড আর্থিক সংক্রান্ত ও অন্যান্য লেনদেন ক্ষেত্রে সুনামের সহিত ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে।

বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংক

বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক অনুমোদন প্রাপ্ত নয়টি বিদেশী বাণিজ্যিক ব্যাংক সার্ভিস রয়েছে।বিদেশি ব্যাংকগুলোর বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা তে আঞ্চলিক কার্যালয় বা শাখা কার্যালয় খুলে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।

  • সিটি ব্যাংক এন এ
  • এইচ এস বি সি
  • উরি ব্যাংক
  • কমার্শিয়াল ব্যাংক অফ সিলন
  • হাবিব ব্যাংক লিমিটেড
  • স্ট্যান্ডার্ড চাটার্ড ব্যাংক বাংলাদেশ 
  • ন্যাশনাল ব্যাংক অফ পাকিস্তান
  • ভারতীয় স্টেট ব্যাংক
  • ব্যাংক আলফালাহ

বিশেষায়িত ব্যাংক

কৃষি ও শিল্প উন্নয়নের উদ্দেশ্য লক্ষ্য করে তিনটি বিশেষায়িত ব্যাংক এখনো পর্যন্ত কার্যক্রম অব্যাহত আছে। সরকারি মালিকানাধীন বা রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলো ন্যায় বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর সম্পূর্ণ সরকারি মালিকানাধীন।
  • বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক 
  • রাজশাহী কৃষি ব্যাংক 
  • প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক

অ-তফসিলি ব্যাংক

রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ও বেসরকারি ব্যাংকগুলো বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো যে ধরনের সেবা দিয়ে যাচ্ছে অ-তফসিল ব্যাংক সেবা প্রদান করেনা তবে সীমিত আকারের সেবা প্রদান করে থাকে। তবে নির্দিষ্ট ফাংশন উদ্দেশ্যগুলো জন্যই লাইসেন্সপ্রাপ্ত ।
  • পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক
  • আনসার ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংক
  • কর্মসংস্থান ব্যাংক
  • জুবিলী ব্যাংক
  • গ্রামীণ ব্যাংক

বাড়ি/ফ্ল্যাট/অ্যাপার্টমেন্ট ক্রয় ঋণ

মানুষ সামাজিক জীব হিসেবে ৬ টি মৌলিক চাহিদার ভিতর বাসস্থান অন্যতম একটি চাহিদা। সভ্য সমাজে মানুষের জীবন যাপনের জন্য বাসস্থান একটি মৌলিক চাহিদার অংশ একথা আমরা কেউ অস্বীকার করতে পারব না। আমাদের দেশে অধিকাংশ মানুষ নিম্ন ও মধ্যবিত্ত জনগোষ্ঠীর ভিতরে বসবাস করে আর এই জনগন তবে ব্যাংক ভেদে ভিন্ন ভিন্ন নিয়ম নীতি থাকতে পারে। অবশ্যই আপনি যে ব্যাংকে থেকে ঋণ গ্রহণ করতে ইচ্ছুক তাদের নিয়ম নীতি ভালো করে দেখে বা পড়ে নিবেন। প্রায় অধিকাংশ ব্যাংক হিডেন চার্জ গ্রহণ করে না বা কোন তথ্য গোপন রাখে না।

  • সরকারি অথবা বেসরকারি চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের অর্থাৎ আপনি যে প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন সেখানকার প্রধানের নিকট হতে বেতন বা সেলারি সার্টিফিকেট অবশ্যই জমা প্রদান হবে।
  • ব্যবসায়ী অথবা উদ্যোক্তা আপনাদের ক্ষেত্রে বিগত তিন বছরের ট্রেড লাইসেন্স সহ অন্যান্য সম্পৃক্ত কাগজপত্র আপনাকে জমা প্রদান করতে হবে
  • পাসপোট বা ড্রাইভিং লাইসেন্স এর কপি, সর্বশেষ মাসের গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ বিলের ফটোকপি
  • ফ্লাট বাড়ি অ্যাপার্টমেন্ট বাইনামা ক্রয়ের দলিলের ফটোকপি
  • নির্মাণসামগ্রীর আনুমানিক খরচের বিবরণ সহ

উপসংহার

পরিশেষে উপরোক্ত আলোচনা থেকে আপনাদেরকে বুঝাতে সক্ষম হয়েছি আমার মনে হয়। এক নজরে উপরে বিস্তারিত আলোচনা থেকে সারমর্ম বলা যায় বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অধীনস্থ সরকারি-বেসরকারি বিশেষায়িত সহ অন্যান্য ব্যাংকের কার্যাবলী সুযোগ-সুবিধা, ব্যাংকের নিয়ম নীতি, কোন ব্যাংক কোন ধরনের সুযোগ-সুবিধা জনসাধারণের স্বার্থে ব্যবহৃত হচ্ছে তা আলোচনা করেছি।আপনারা হয়ত আরও লক্ষ করবেন প্রত্যেক ব্যাংকের নিজস্ব কিছু কাঠামো, পদ্ধতি ও পরিকল্পনা ব্যবসায়িক নিয়মাবলী একটু আলাদা আলাদা ভাবে পরিচালিত হয়। গৃহঋণ বা হোম লোন সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ধারণা আপনাদের দিতে পেরেছি যা সহজেই উপকৃত হতে পারবেন আশা করি। কথায় আছে স্বপ্ন সামর্থ্য দুটোই পূরণের জন্য নিম্ন ও মধ্যবিত্ত একমাত্র উপায় ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে কাজটি সম্পন্ন করা। যদিও ইসলামী শরীয়তের পরিভাষায় সুদ দেওয়া ও নেওয়া দুটোই সমান অপরাধ এবং পাপের কাজ বটে। আমাদের সরকারব্যবস্থা যেহেতু ইসলামিক ভাবধারা ও চিন্তা-চেতনার দ্বারা পরিচালিত হয় না সেহেতু অর্থের বিকল্প কোন ব্যবস্থা না থাকলে ইসলামিক চিন্তাবিদ পরামর্শ অনুযায়ী আদান প্রদান করবেন। আমি শুধু আপনাদের কে ব্যাংকের কার্যক্রম কিভাবে পরিচালিত হয় সরকারি-বেসরকারি বিশেষায়িত ব্যাংক কিভাবে আপামর জনসাধারণের সেবা প্রদান করে থাকে এবং সরকারব্যবস্থা কি সিদ্ধান্ত আপনাদেরকে সামান্য কিছু ধারনা দিয়েছি। উপরিক্ত, ব্যাংকগুলোর ওয়েবসাইট ঠিকানা লিংক করা থাকবে প্রয়োজনে আপনার ল্যাপটপ পিসি এবং স্মার্টফোন দিয়ে ওয়েবসাইটের প্রবেশ করে আপনার কাঙ্খিত সেবা নিতে পারেন সেই চেষ্টাটুকু আমি করেছি। যদি এই পোস্টটি আপনাদের বিন্দু পরিমান হলেও ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার অন্যান্য বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন সাথে লাইক কমেন্ট এর মাধ্যমে আপনার মতামত আশা করছি। আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ সবাইকে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

কাজীআরিফুল ডট কমে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url