OrdinaryITPostAd

ফেসবুক সেটিং | ফেসবুকের সেটিং | facebook.com login | Facebook Settings 2023

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। আশা করি আপনারা আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন। আজকের আলোচনার বিষয় যে বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো খুবই কমন একটি ফেসবুক সেটিং আদিঅন্ত। ফেসবুক নামটা শুনে নাই এখনকার সময়ে একজন মানুষও গুগল করলেও খুঁজে পাওয়া যাবে না। অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি প্ল্যাটফর্ম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো অন্যতম শেয়ারিং সাইট এটি। বর্তমান প্রযুক্তি জগৎ একটি সোনালী সময় মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে এ কথাটি অস্বীকার করার কোনো উপায় আমাদের কারোর নেই আপাতত। সময়ের সাথে সাথে প্রযুক্তির গতিবীধি পরিবর্তন হচ্ছে সেই সঙ্গে জানার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে অনেক। তারপরেও আমাদের মধ্যে অনেকে পাবেন ফেসবুক সেটিং, ব্যবহার, পরিচালনা পদ্ধতি, লগইন ও লগআউট কিভাবে করতে হয় তাও জানে না। বিস্তারিত জানতে সঙ্গে থাকুন।

Facebook-s-Setting

নতুন ও পুরাতন, ছোট-বড় কিংবা যুবক বা বুড়ো সবশ্রেণী মানুষের কাছে সমান জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম। জনপ্রিয় যোগযোগ সামাজিক সাইট অনেক সুবিধা থাকা সত্ত্বেও কিছু অসুবিধা তো রয়েছে। নানান সময়ে স্যোসাল মিডিয়া বা ইল্রেকটোনিক মিডিয়া শুনতে বা দেখতে পাওয়া যায়, ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক কবলে, আপত্তিকর ভিডিও ফাঁস,বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ড অহরহ ঘটে চলেছে। আধুনিক হওয়া সত্ত্বেও কোনোভাবে এই ধরনের অপরাধমূলক কর্মকান্ড কোনোভাবে থামানো যাচ্ছে না সঠিকভাবে মনিটর বা পরিচালনা না করতে পারার জন্যে। তাই আজকের বিস্তারিত;আলোচনা ‍করবো সর্বশেষ আপডেট তথ্য নিয়ে।

পোস্টের সূচিপত্র

    ফেসবুক কি

    ফেসবুক বলতে সামাজিক ও স্যোসাল মিডিয়া যার কল্যাণে পরিবার ও পরিজন মধ্যে, সমাজের আচার অনুষ্ঠান, পরিচিত কিংবা অপরিচিত মধ্যে অন্যতম সেতুবন্ধন তৈরি করে। ফেসবুক কি কাজে ব্যবহার তা জানলাম এইবার জানবো এর লগইন এবং লগআউট সম্পর্কে।

    ফেসবুক লগইন

    আপনার ঘরে বাইরে থেকে তালা দেয়া থাকলে কি খুলে ঘরে প্রবেশ করেন ! নিশ্চয়ই চাবি। ঠিক তেমন ফেসবুক লগইন করতে হলে সর্বপ্রথমে আপনাকে আপনার কম্পিউটার,ল্যাপটপ কিংবা স্মাটফোন ব্যবহার জানতে হবে। আপনার ডিভাইসটি ইন্টারনেট সংযোগ দিয়ে যেকোনো একটি ব্রাউজার, গুগল প্লেস্টোর বা আইফোন প্লেস্টোর থেকে ফেসবুক সোস্যাল মিডিয়া নামক অ্যাপস বা সরাসরি লগইন করে নিতে পারেন।

    ফেসবুক ব্যবহার

    সমস্ত পৃথিবী ব্যাপী ডিজিটাল প্রযুক্তির অন্যতম উদ্ভাবন হল ফেসবুক। যোগাযোগ করার যতগুলো মাধ্যম এই পৃথিবীতে রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম মাধ্যম হলো ফেসবুক যার মাধ্যমে মানুষের মানুষের যোগাযোগের ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব বন্ধন তৈরি হয়েছে।বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন বয়সের শ্রেণীতে জাতি পেশা জাতি বর্ণ নির্বিশেষে প্রত্যেক মানুষের কাছে যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম হিসেবে গণ্য হয়।আর এখনকার সময় অত্যন্ত জনপ্রিয়তাও আকর্ষণীয় সোশ্যাল মিডিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো ফেসবুক।

    আরও দেখুন -আপনি যদি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে সৈনিক হিসেবে যোগদান করতে চান

    এতক্ষণ ফেসবুকে অনেক গুনা বিচার-বিশ্লেষণ করলাম ফেসবুক কিভাবে তার ব্যবহার করা যায় তা জানা অনেক বেশি জরুরী।ডেস্কটপ বা ল্যাপটপের ক্ষেত্রে ইন্টারনেট সংযোগ সহ যেকোন একটি ব্রাউজার সার্চ বারে লিখতে হবে ফেসবুক আর আইফোন অথবা এন্ড্রয়েড ফোন মোবাইলের স্টোর থেকে ফেসবুক অ্যাপসটি ডাউনলোড করে নিতে হবে।

    ল্যাপটপ কিংবা ডেস্কটপ চালু করে গুগল সার্চ বারে লিখতে হবে ফেসবুক

    যেকোনো জনপ্রিয় ব্রাউজার ওপেন করা

    অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস ক্ষেত্রে গুগল প্লে স্টোর অথবা আই স্টোর থেকে ফেসবুক অ্যাপসটি ডাউনলোড করে নিতে হবে। পিসি বা ল্যাপটপ কিংবা ট্যাপ দিয়ে যেকোনো জনপ্রিয় ব্রাউজারের সার্চবারে গিয়ে লিখবেন ফেসবুক। তাহলে আপনি কাঙ্খিত রেজাল্ট আপনার সামনের স্কিনের ভেসে উঠবে।

    ফেসবুক চালু

    কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কিংবা স্মার্টফোন ফেসবুক অ্যাপ টি ওপেন করে ক্রিয়েট নিউ ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ক্লিক করতে হবে। এরপরে আপনার ফার্স্ট নেম এবং লাস্ট নেম লিখতে হবে।মোবাইল নাম্বার অথবা জিমেইল অ্যাড্রেস,নিউ পাসওয়ার্ড, বার্থডে, জেন্ডার,

    ফেসবুক-Account


    ফেসবুকে একটি পার্সোনাল একাউন্ট ক্লিক করতে হবে অবশ্যই সাইন আপে পূর্বে ফরমটি পূরণ করতে হবে। নিম্নরূপ-

    আপনার ফার্স্ট নেম এবং লাস্ট নেম

    ফেসবুক সাইন আপ পূর্বে অবশ্যই আপনার পুরো নামটা লিখতে হবে সেক্ষেত্রে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের নামের অংশ লিখলে শব চাইতে ভালো হয় কারণ ফেসবুক ব্যবহারের ক্ষেত্রে নানা রকম অসুবিধা সম্মুখীন থেকে তাড়ানো সম্ভব হয়। আপনি যদি একটি মাত্র একাউন্ট খুলতে চান অবশ্যই অবশ্যই সঠিক নামটি ব্যবহার করবেন । ভোটার আইডি কার্ডের থাকা নামটি ব্যবহারের ফলে আপনি যে সুযোগ-সুবিধা পাবেন তার মধ্যে অন্যতম হলো ফেসবুকের কাছে আপনার আইডেনটিটি দাবী করতে পারবেন ভুলভাল নাম লিখলে কোন কারণে একাউন্ট ডিজেবল হ্যাকিং বা কেউ যদি রিপোর্ট করে তাহলে আইডিটি ব্যান্ড হয়ে যাওয়ার সময় অনেক বেশি থাকে ভুয়া মিথ্যা তথ্য দিয়ে একাউন্ট নাম পরিচালনা করলে কোন ভাবেই সে একাউন্টটি ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয় আর ফেসবুক কর্তৃপক্ষ এটি আমলে নিবেনা।

    মোবাইল নাম্বার অথবা ইমেইল এড্রেস

    ফেসবুক সাইন আপ করার ক্ষেত্রে দুইভাবে করা যেতে পারে একটি মোবাইল নাম্বার দিয়ে অন্য একটি জিমেইল এড্রেস দিয়ে আমার রিকুমেন্ট থাকবে মোবাইল নাম্বার পরিবর্তে জিমেইল বা ইমেইল দিয়ে সাইন আপ করা।জিমেইল অথবা ইমেইল দিয়ে ফেসবুক সাইন আপ করলে অনেক ক্ষেত্রে ঝুঁকিমুক্ত এবং অন্যান্য সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।

    নিউ পাসওয়ার্ড

    ফেইসবুক সাইন আপ এর ক্ষেত্রে অবশ্যই অবশ্যই একটি পাসওয়ার্ড বা তালা চাবি তালা চাবি সিস্টেম তৈরি করে দিতে হবে আপনাকে যা লক্ষ রাখতে হবে পাসওয়ার্ডটি অবশ্যই ইউনিক হতে হবে ৬ সংখ্যা থেকে ১২ সংখ্যা ব্যবহার করা যেতে পারে আমার রিকুমেন্ট থাকবে আট সংখ্যা ইংরেজি ক্যাপিটাল লেটার ছোট-বড় অক্ষর সহ অ্যাড দা রেট হ্যাশ সমন্বয়ে পাশেরটি তৈরি করুন।

    বার্থডে

    এবার আসা যাক জন্ম তারিখ নিয়ে আমাদের ভিতরে অনেক একের অধিক জন্ম সাল ও তারিখ আপনি এগুলো একটাও ব্যবহার না করে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক জন্মনিবন্ধন বা জাতীয় পরিচয় করতে যে জন্ম তারিখ, সাল, মাস দেওয়া আছে সেটি ব্যবহার করবেন। যদি আপনি ভুল তথ্য দিয়ে জন্মতারিখ ফিলাপ করে পরবর্তী যেকোনো সময় যেকোনো ধরনের সমস্যা ফেসবুক কর্তৃপক্ষ কাছে আবেদন করলেও তা ফিরে পাওয়া সম্ভব নয় আপনার ফেসবুক আইডি। তাই আমি বলবো সঠিক জন্ম তারিখ ব্যবহার করবেন।

    জেন্ডার

    সাইনআপ অন্যতম পূরণকৃত অপশন হলো জেন্ডার আপনি যদি পুরুষ অথবা নারী কিংবা উভয়লিঙ্গ সেটি সিলেক্ট করে দিবেন। তিনটি অপশনের ভিতরে যে কোন একটি অপশন আপনার সাথে যায় সেটি ব্যবহার করবেন আগেই বলেছি কোনো রকম ভুল তথ্য দিয়ে সাইন আপ করবেন না পরবর্তীতে যেকোনো সমস্যার সম্মুখীন আপনার হতে পারে শুধুমাত্র মিথ্যা তথ্য দেয়ার কারণ।

    ফেইসবুক লগইন

    ফেসবুকের মাধ্যমে সারা পৃথিবীর সাথে কানেক্ট বন্ধুবান্ধব এর সাথে যোগাযোগ করতে হলে সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকের গুরুত্ব অপরিসীম। ফেসবুক লগইন এর ক্ষেত্রে প্রথমে আপনি যে কি করবেন ইমেইল অথবা ফোন নাম্বার লিখবেন তারপরে ক্রিয়েট নিউ পাসওয়ার্ড যে পাসওয়ার্ডটি দিয়েছিলেন সেটি লিখুন তারপরে লগইনইন অপশনে ক্লিক করুন। ব্যস ফেসবুক লগইন হয়ে গেল।

    ফেসবুক-লগইন

    ফেসবুক প্রোফাইল পিকচার সাইজ

    মনে রাখবেন আপনি যদি ফেসবুক নতুন ইউজার হন সর্বপ্রথমে যা করণীয় একটা ফেসবুক পিকচার দিতে হবে। ফেসবুক পেজের অথবা প্রোফাইলের পিকচারের সাইজ অবশ্যই সঠিক মাপের দিতে হবে ৩৬০ পিক্সেল লম্বা ও প্রস্থ ৬৪০ পিক্সেল। রেশিও হিসাবে করলে ১৫ঃ ৩২ অথবা ৩ঃ৮।

    কভার ফটো কেমন হওয়া উচিত

    ডিজিটাল দুনিয়ায় প্রযুক্তির ছোঁয়ায় অনেক বেশি গতিতে মোবাইল ব্যবহারকারী ও ফেসবুক ব্যবহারকারীর গড়ে অন্য সব কিছু ব্যবহারকারীর চাইতে প্রতি সেকেন্ডে বেড়েই চলেছে। মোবাইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা মাথায় রেখে অবশ্যই কভার ফটো ডিজাইন করা উচিত হবে। প্রভার ফটো অবজেক্ট ডিজাইনের ক্ষেত্রে অবশ্যই সুন্দর পরিকল্পনা করতে হবে সবচেয়ে ভালো হয় ডানদিকে অবজেক্টিভ ডিজাইন করা তাহলে দেখতে ভালো লাগবে। আপনার ফেসবুক কভার ফটো সমস্ত অবজেক্ট নির্দিষ্ট মাপের ভিতর রাখার চেষ্টা করবেন এতে করে সব শ্রেণীর মানুষের কাছে সহজে পৌঁছে যাবে। ফেসবুক তথ্যমতে জানা যায় ৮২০ পিক্সেল চওড়া এবং ৩১২ পিক্সেল লম্বা।

    সাধারণ প্রোফাইল সেটিংস

    ফেসবুক নতুন ব্যবহারকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ন তথ্য হলো প্রোফাইল সেটিং বা সাধারণ প্রোফাইল সেটিং। ফেসবুক প্রোফাইল সেটিং কেমন হবে বা কিভাবে ব্যবহার করতে হবে তা আমরা অনেকেই জানিনা চলুন জেনে নিই সাধারণ প্রোফাইল সেটিং কিভাবে এডিট করা যায়।

    নাম

    আপনি ফেসবুক সাইনআপ করেছিলেন লাস্ট নাম এবং ফাস্ট নাম দিয়েছিলেন সেটা এখানে শো করবে।যদি আপনার ওই নামটি পছন্দ হয় তাহলে রেখে দিতে পারবেন আর পছন্দ না হইলে পরিবর্তন করতে পারবেন।সাধারণ প্রফাইল নামে সেটিং এর ক্ষেত্রে এখানে প্রথমাংশ মধ্যম অংশই শেষ অংশ। উদাহরন দিলে আপনি আরো ভালো বুঝতে পারবেন নামের প্রথম অংশ যেমন মোহাম্মাদ নামের মধ্যে অংশ রাশেদুল নামের শেষাংশ ইসলাম।তাহলে পুরো নামটা দাঁড়ালো মোহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম।অনুগ্রহ করে আপনি মনে রাখবেন যদি একবার নাম পরিবর্তন করেন তাহলে পরবর্তী সাত দিন আপনার নামের বানান বানান বা নামের কোন অংশ পরিবর্তন করতে পার।বেন না নামের বানানের ভিতর অস্বভাবিক কোন লেখা যোগ করা যাবেনা বিরাম চিহ্ন অক্ষর এলোমেলো কোন শব্দ যোগ করা যাবে না

    ইউজারনেম

    ফেসবুকের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে ইউজারনেম। প্রত্যেকের কাজের একটি আইডেন্টি থাকে ঠিক তেমন ফেসবুক ব্যবহারকারীর ক্ষেত্রে তেমন একটি আইডেন্টিটি অটোমেটিক তৈরি হয়ে যায় অথবা সাধারণ প্রোফাইল সেটিং এ ইউজার নেম সম্পাদন করে নিতে পারবেন। মনে রাখবেন এই ইউজারনেম দাঁড়া ফেসবুকের অন্য ব্যবহারকারীর কাছে শো করবে অথবা আপনার কোন বন্ধুকে বললেন আমার ফেসবুক আইডির নাম মোহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম কিন্তু রাশেদুল ইসলাম নামে ফেসবুকে অসংখ্য লোক থাকতে পারে তখন আপনার বন্ধু বিরক্ত পতিত হয়ে আপনাকে পূজা বাদ দিয়ে দিল তাহলে কেমন দাড়াইলো আপনি আপনার বন্ধুকে আপনার পুরো নামটি না দিয়ে যদি ইউজারনেম কি দেন তাহলে সহজে আপনার প্রোফাইলে প্রবেশ করতে পারে এবং খুঁজে পাওয়া সহজ হবে।

    • এক নাম্বার, সত্য মিথ্যা যাচাই না করেই কোন তথ্য শেয়ার করেছেন এমন
    • দুই নাম্বার,ছবি ভিডিও কিংবা মিথ্যা তথ্য বা সাক্ষী শেয়ার করেছেন
    • তিন নাম্বার,সেক্স ভিডিও খারাপ ছবি নোংরা ছবি মজার ছলে হোক শেয়ার করে রেখেছেন

    মেমোরিয়াললাইজেশন

    ফেসবুকের আরো অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ সেটিং হল মরণোত্তর মালিকানা বা মেমোরিয়াল লাইজেশন অর্থাৎ ফেসবুক প্রোফাইলে আপনি ছাড়া অন্য কেউ ফেসবুকের মালিকানা বা আইডি অপারেটর করতে পারবে। সেটা হতে পারে আপনার নিকট বন্ধু-বান্ধব কেউ অথবা পরিবারের যে কেউ, যেকোনো সদস্য হতে পারে।এই সেটিং টা আমার কাছে খুবই ইন্টারেস্টিং লাগছে কারণ মানুষের মৃত্যুর কোন সময় টেবিল নেই যেকোনো টাইমে মৃত্যুবরণ করতে পারে। যদি আপনি ফেসবুকের আইডির মালিকানা অন্য কাউকে না দিয়ে যান তাহলে কি ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন তা একটু আন্দাজ করে নিন।

    আরও পড়ুন-সাইপ্রাস রাষ্ট্র হিসেবে | The nation of Cyprus - kaziariful.com

    আপনার প্রোফাইলনতুন ফেসবুক ব্যবহারকারী আপনি যদি হন হন তাহলে এ ধরনের কোনো কার্যক্রম এনে অংশগ্রহণ করবেন না আপনি যদি মুসলমান হন আপনার ফেসবুক আইডি জাহান্নামে যাওয়ার জন্য যথেষ্ট। ফেসবুক হবে আপনার উপযুক্ত সাক্ষী হয়ে থাকবে। এমনতো অবস্থায় আপনার করণীয় কি প্রথমে আপনার প্রিয় বা আস্থাভাজন কোন বন্ধু বান্ধবী তাকে আপনার আইডির পরিচ্ছন্ন করার দায়িত্ব দিতে পারেন দুই নাম্বার আপনার পরিবারের যেকোনো সদস্য কে আপনার ফেসবুক আইডি আপনার অবর্তমানে পরিচালনা করার দায়িত্ব দিতে পারেন এতে সুবিধা অনেক যদি কোন কারণে আপনার আইডিটি হ্যাকারের কবলে পড়ে বা কেউ যদি রিপোর্ট করে তাহলে সহজে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে ফিরিয়ে আনতে পারবেন আমার কাছে এই সেটিং টা অনেক বেশি গুরুত্ব বহন করে আশাকরি আপনার কাছেও এই সেটিংটি গুরুত্ব বহন করবে।

    ফেসবুক প্রোফাইল সেটিং

    আসুন কিভাবে ফেসবুক প্রোফাইল সঠিকভাবে উপায়ে সেটিং করতে পারবো তা পোস্টের মাধ্যমে জানানোর চেষ্টা করবো।আলোচনার আরও জানবো ফেসবুক প্রোফাইল কিভাবে পছন্দসই নিয়ন্ত্রণ করবেন, গোপনীয়তা বা যা কিছু দেখাতে চাইছেন না এবং অন্যান্য সেটিং। ফেসবুক প্রোফাইল সেটিং মধ্যে যে যে সেটিং প্রাইভেসি নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

    ফেসবুক প্রাইভেসী

    প্রাইভেসী

    আপনার ফেসবুক আইডিতে বা প্রোফাইল কে যেতে পারবে আর কে যেতে পারবে না এবং কে বন্ধুত্ব অনুরোধ করতে পারবে তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন অত্যন্ত সহজে। আমরা এখন জানবো প্রাইভেসী সেটিংস এন্ড টুলস সম্পর্কে-

    প্রাইভেসী শটকাট

    চেক এ ফিউ ইম্পর্টেন্স সেটিং

    ফেসবুক কর্তৃকপক্ষ নতুন হোক বা পুরাতন ইউজার আইডি ব্যবহারকারী হোক না ক্যানো চেক এ ফিউ ইম্পর্টেন্স সেটিংস মাধ্যমে গাইড করবে এবং আপনার পছন্দ অনুযায়ী যেকোনো বিষয় সেটআপ করে নিতে পারবেন। আমার মতে, ফেসবুকে এই সেটিংটা প্রত্যেকের করা উচিত।
    • আপনার ফেসবুক আইডিতে কি শেয়ার করবেন এবং কে কারা দেখতে পারবে তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন
    • আপনার ফেসবুক আইডি কিভাবে সুরক্ষিত রাখবেন তা ঠিক করে নিতে পারবেন
    • ফেসবুকে আপনাকে কীভাবে খুঁজে পেতে পারে তাও সেটিংস করে দিতে পারবেন আর আপনি না চান আপনাকে ফেসবুকে ইউআরএল মাধ্যমে কেউ না খুঁজে পাক তাও নির্ধারণ করে দিতে পারবেন
    • ফেসবুক ডাটা সেটিংস আপনি কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন তাও ঠিক করে নিতে পারবেন
    • আপনার বিজ্ঞাপন পছন্দ কিনা তাও ঠিক করে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন ফেসবুক আইডি

    ম্যানেজ ইউর প্রোফাইল

    ফেসবুক ম্যানেজ ইউর প্রোফাইল মানে হল আপনার ফেসবুক আইডির (এবাউট) সম্পর্কিত বুঝায়। এই সেটিংসের বিনিময় প্রায় সবধরনের তথ্য যুক্ত করতে পারবেন এবং তথ্যগুলো পাবলিক, শুধুমাত্র বন্ধু, শুধুমাত্র বন্ধুর বন্ধু মাঝে শেয়ার করতে পারবেন। আর এই সবগুলো অপশন প্রায় অধিকাংশ শেয়ার বন্ধ করে রাখতে পারবেন অর্থ্যাৎ, অনলি মি করে রাখা যাবে।

    • ওভার ভিউ
    • কর্ম ও শিক্ষা
    • বাস করা স্থান
    • যোগাযোগ এবং মৌলিক তথ্য
    • আপনার সম্পর্কে বিস্তারিত
    • জীবনের ঘটনা
    <

    ওভার ভিউ

    আপনার প্রোফাইল যেকেউ একনজরে দেখে বুঝতে পারবে এই তথ্য যদি আপনি যুক্ত করেন। কোথাও থেকে পড়াশুনা শুরু এবং শেষ করছেন, জন্মস্থান,বর্তমান ঠিকানা, রিলেশনশিপ, মোবাইল নম্বর, জন্মতারিখ কবে তাও উল্লেখ করে দিতে পারেন। আমার অনুরোধ থাকবে সবতথ্য শেয়ার না করা।

    কর্ম ও শিক্ষা

    আপনার ফেসবুক আইডিতে কর্মক্ষেত্র ঠিকানা,কোন কলেজে পড়াশুনা করেছেন,কোন স্কুলে পড়াশুনা করেছেন তাও যুক্ত করে দিতে পারবেন। এইসব যুক্ত করার সুফল ও কুফল দুটো ভোগ করতে পারেন। এখন শেয়ার করা আপনার ইচ্ছা।

    বাস করা স্থান

    আপনার জন্মস্থানের ঠিকানা ও বর্তমান ঠিকানা উল্লেখ করে দিতে পারেন এইসব তথ্য যুক্ত করার আগে হাজার হাজার ভেবে চিন্তে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি। দেখুন, আমরা সবাই আধুনিক যুগ বা শেষ শতকের দরজায় বসাবস করছি তার মানে দাঁড়ালো “ইন্টারনেট” গতিবীধি কাছে পৃথিবীর অসহায়। এই কথার অর্থ হল, যথাসম্ভব ইন্টারনেটে ব্যক্তিগত কিছু বিষয় রয়েছে কখনো শেয়ার করবেন না। যদি শেয়ার করেন আপনার নিজ দায়িত্বে করতে পারেন।

    যোগাযোগ এবং মৌলিক তথ্য

    আপনার সাথে যেকেউ যোগাযোগ করতে পারে এমন মোবাইল নম্বর,ই-মেইল ঠিকানা, ওয়েরসাইটে লিংকসমূহ, কোন লিঙ্গ, জন্মতারিখ এবং ভাষা চয়েস দিতে পারবেন। আমার মতে এই সমস্ত তথ্য লিখে অনলি মি করে রাখবেন। যাতে সবাই দেখতে না পারে।

    পরিবার এবং সম্পর্ক

    নিশ্চয়ই আপনার পরিবারে আপনি শুধমাত্র একাই ফেসবুক ব্যবহার করছেন এমন নয় তাই না। পরিবারের অন্যারাও ফেসবুক ব্যবহারে করে থাকে সেক্ষেত্রে আপনার ফেসবুক আইডি সঙ্গে এড করে রাখতে পারেন। আমার মতে না করাও ভালো।

    আপনার সম্পর্কে বিস্তারিত

    অতি সংক্ষেপে আপনার পছন্দের কথাবার্তা, গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এবং অন্যান্য যা কিছু মনে চাই তাও লিখে রাখতে পারেন। 

    জীবনের ঘটনা

    আপনার জীবনে যাবতীয় ঘটনাসহ অন্যান্য তথ্য চাইলে শেয়ার করে রাখতে পারেন। যাতে অন্যরা আপনার সম্পর্কে অতি সহজে জানতে ও বুঝতে পারে। আমার মতে যদি দিলে আপনার কোনো ধরনের সমস্যার সম্মুখীন না হোন সেটা দিলে আরও ভালো হয়।

    লার্ন মোর উইথ প্রাইভেসী সেন্টার

    আপনার জীবনে যাবতীয় ঘটনাসহ অন্যান্য তথ্য চাইলে শেয়ার করে রাখতে পারেন। যাতে অন্যরা আপনার সম্পর্কে অতি সহজে জানতে ও বুঝতে পারে। আমার মতে যদি দিলে আপনার কোনো ধরনের সমস্যার সম্মুখীন না হোন সেটা দিলে আরও ভালো হয়।

    • আপনার ফেসবুক আইডির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সেটিং হচ্ছে আরও বেশি গোপনীয় তথ্য কতটুকু শেয়ার করবেন তা নির্বাচন করে দিতে পারবেন।
    • নিরাপত্তা আপনার গোপনীয়তা এবং আপনার তথ্য রক্ষা করুন
    • মেটাতে আপনার শেয়ার করা কিছু কে দেখতে পারবে তা আপনার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হতে পারে
    • নিরাপত্তা আপনার তথ্য সুরক্ষিত রাখার মাধ্যমে আপনার গোপনীয়তা সুরক্ষিত
    • সংগ্রহ আমরা কি সংগ্রহ করি, আপনি কি করতে পারেন এবং আরও অনেক কিছু
    • ব্যবহার করুন আমরা আপনার তথ্য কিভাবে ব্যবহার করি তা খুঁজে বের করুন
    • আপনি যে ফেসবুক বিজ্ঞাপন দেখেন তার উপর আপনার নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন
    • তরুণরা কিশোর-কিশোরী গোপনীয়তা ব্যাখ্যা করে ফেসবুকের সঙ্গে এড হতে পারেন
    • ক্যারিয়ার আপনার পেশা সম্পর্কে আপনার যা বোঝা উচিত

    এইতথ্যগুলো সবগুলো শিরোনাম আমি উল্লেখ করে দিলাম। এই অপশনগুলো ভিত্তরে আরও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বা অপশন রয়েছে নিজ দায়িত্বে সেটিং করে নিবেন।

    আপনি কি করছেন কিভাবে খুঁজে পাওয়া এবং যোগাযোগ

    আপনার ফেসবুক আইডিতে আপনি কি করবেন, খোঁজখবর এবং যোগাযোগ ডিজিটাল স্যোসাল মিডিয়া অন্যরা যারা ব্যবহার করে তারা আপনার সবতথ্য চাইলে দেখাতে পারেন আবার সেটিংস থেকে শুধুমাত্র কাকে দেখাবেন তাও নির্ধারণ করে দিতে পারবেন।

    প্রোফাইল লকিং

    আপনার ফেসবুক প্রোফাইল বা অন্যকেউ কেউ যদি তাদের প্রোফাইল লক করেন। প্রোফাইল লক করলে আপনার ফেসবুকের শুধুমাত্র বন্ধুরা দেখতে পারবে, প্রোফাইল ফটো এবং পোস্টগুলো, কভার ফটো। পরের কোনো একটি পোস্টে কিভাবে সবগুলো সেটিং দেখিয়ে দিবো।

    প্রোফাইল এন্ড ট্যাগিং

    আমরা এখন সংক্ষেপে জানবো ফেসবুকে ট্যাগিং কি এবং কিভাবে কাজ করে। আপনাকে প্রোফাইল কে পোস্ট করতে পারবে, অন্যরা কী পোস্ট দেখতে পারবে কিনা, মন্তব্য লুকালাতে পারেন, আপনাকে ট্যাগ করা পোস্ট, অন্যারা আপনার প্রোফাইল দেখতে পারবে কিনা বা কে দেখতে পারবে তাও নির্ধারণ করে দিতে পারবেন।

    পাবলিক পোস্টস

    আপনার প্রোফাইল পোস্ট কিভাবে কে কাকে বা কারা দেখতে পারবে তা সেটিং করে দিতে পারেন। আপনি চাইলে আপনার পোস্ট পাবলিক ফিল্টার এবং টুলস সেটিং করে দিতে পারেন। আপনাকে কে বা কারা আপনাকে অনুসরণ করবে তা নির্ধারণ করে দেয়া, পাবলিক পোস্ট কে বা কারা মন্তব্য করতে পারবে, পাবলিক পোস্ট বিজ্ঞপ্তি, পাবলিক প্রোফাইল তথ্য, অফ-ফেসবুক প্রিভিউ, মন্তব্য র‌্যাঙ্কিং, ব্যবহারকারীর নাম দেখতে পাবেন। সর্বশেষ আপনার ফেসবুক প্রোফাইল লক করা আছে কিনা তাও দেখতে পারবেন। যদি লক করা না থাকে তাহলে লক করে নিতে পারেন।

    ব্লকিং

    ব্লকিং পরিচালনা করার ক্ষেত্রে নানা ধরনের সেটিং করে দিতে পারেন। সীমাবদ্ধ তালিকা, ব্যবহারকারীদের ব্লক করে দেয়া, বার্তা ব্লক করতে পারেন, অ্যাপের আমন্ত্রণগুলো সেটিং করে দিতে পারেন, ইভেন্ট আমন্ত্রণ ব্লক করে দিতে পারবেন চাইলে, অ্যাপস ব্লক করে দিতে পারবেন, ব্লক পেজ করে রাখতে পারেন আপনার পছন্দসই পেজ যদি না হয়।

    একটিভ স্টেটাস

    আপনি যখন ফেসবুকে একটিভ থাকেন তা অন্যরা দেখতে পারবেন। আপনি চাইলে অন্যদের আপনার একটিভ স্টেটাস বন্ধ করে রাখতে পারেন।

    নোটিফিকেশন

    আপনার জীবনে যাবতীয় ঘটনাসহ অন্যান্য তথ্য চাইলে শেয়ার করে রাখতে পারেন। যাতে অন্যরা আপনার সম্পর্কে অতি সহজে জানতে ও বুঝতে পারে। আমার মতে যদি দিলে আপনার কোনো ধরনের সমস্যার সম্মুখীন না হোন সেটা দিলে আরও ভালো হয়।

    • নোটিফিকেশন্স সেটিং
    • টেক্সট মেসেজি
    • মেসেজ প্রিভিউস
    • নোটিফিকেশন ডটস

    ইউর ফেসবুক ইনফরমেশন

    আপনার জীবনে যাবতীয় ঘটনাসহ অন্যান্য তথ্য চাইলে শেয়ার করে রাখতে পারেন। যাতে অন্যরা আপনার সম্পর্কে অতি সহজে জানতে ও বুঝতে পারে। আমার মতে যদি দিলে আপনার কোনো ধরনের সমস্যার সম্মুখীন না হোন সেটা দিলে আরও ভালো হয়।

    • এক্সেস প্রোফাইল ইনফরমেশন
    • একটিভিটি লগ
    • ডাউনলোড প্রোফাইল ইনফরমেশন
    • ট্রান্সফার এ কপি অফ ইউর ইনফরমেশন

    মিডিয়া এন্ড কন্টাক্টস

    ফিড সেটিং

    • নিউস ফিড
    • রিঅ্যাকশন প্রেফারেন্সেস
    • স্টোরেজ সেটিং
    • শর্টকাটস

      একাউন্ট

      • পার্সোনাল ইনফরমেশন
      • ট্রান্সলেশন ফর পোস্ট
      • ফেইসবুক পে
      • এক্সেস এন্ড কন্ট্রোল

      সিকিউরিটি

      আপনারা যারা নতুন বা পুরাতন ফেসবুক ইউজার হন না ক্যানো ফেসবুক ব্যবহারের ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম প্রয়োজন পড়ে তাহলো লগইন এলার্ট ও অনুমোদন। যেকোনো টাইম আপনি নিরাপত্তা সেটিং দেখতে বা প্রয়োজনীয় আপডেট করে নিতে পারবেন।

      সিকিউরিটি এন্ড লগইন

      • ফেসবুক ব্যবহারের সময় অ্যাকাউন্ট নিরাপত্তা ও সুরক্ষিত এবং আপনি যা যা করণীয় বা করবেন। ফেসবুক লগইন ইস্যুতে যা প্রথমে চলে আসে তাহল পাসওয়ার্ড আর পাসওয়ার্ড ডিজিটাল জগতে অন্য কোথাও শেয়ার বা ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকবেন।
      • এমন একটি পাসওয়ার্ড নির্ধারণ করুন যা সহজে অনুমান করা যায় না। অবশ্যই অবশ্যই আপনি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করে নিন যদি না জানেন অভিজ্ঞ সম্পন্ন কারোর সহযোগিতা নিতে পারেন।
      • যেকেউ নকল ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারে আর সেখানে আপনার ই-মেইল অথবা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে বলতে পারে।
      • অরজিনাল ফেসবুক লগইন ইউআরএল চেক করে নিতে মোটেই ভুল করবেন না। ফেসবুক এই লিংকটা সঠিক www.facebook.com।
      • মেটা থেকে বিনা প্রয়োজনে কখনো ই-মেইল ফরোয়ার্ড করে না কারণ আপনার একাউন্ট সমস্ত তথ্য তাদের নিকট থাকে।
      • ফেসবুক অন্যতম বড় সমস্যা হল ফিশিং স্ক্যাম। বারবার ফিশিং স্ক্যামের স্বীকার হয়ে অসংখ্যা ব্যবহারকারী। তাই ফিশিং স্ক্যাম এড়িয়ে চলা উচিত। আপনার যে জিনিসগুলো অবশ্যই জানবেন ফিশিং সম্পর্কে, ফিশিং এর উদাহরণ কেমন হয়, সন্দেজনক ইমেইল বা বার্তা চেনা, অরজিনাল চেনার উপায় www.facebook.com এই ইউআরএল থেকে যাবতীয় তথ্য আদান প্রদান হয়, সন্দেহজনক কোনো লিঙ্ক লিংক না করা, সবধরনের ই-মেইলের উত্তর বা ফরোয়ার্ড না করে এড়িয়ে চলুন।
      • ফেসবুকে যাদের চিনেন না তাদের কে বন্ধু বানাবেন না। অপরিচিক যেকোনো বন্ধুদের দ্বারাই আপনার টাইমলাইনে স্ক্যামা করে, ট্যাগ করে এবং অপ্রয়োজনীয় বার্তা দেয়।
      • আপনার কম্পিউটারে, সার্ভার নেটওয়ার্কের যেকোনো ধরনের ক্ষতি হতে পারে অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ইন্সটলে মাধ্যমে অবশ্যই আপনি এই ধরনের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকবেন।

      আপনি মনে রাখবেন নিরাপত্তা তো ব্যবহার করবেন সেই সঙ্গে টু স্টেপ ফ্যাক্টর ব্যবহার করতে ভুল কখনো করবেন না আশা করি।

      লোকেশন

      আপনি নতুন ইউজারকারী হন তাহলে আপনার নিকট হতে লোকেশন পারমেশন চাইতে বা নেওয়ার অনুমতি চাইতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি চান ফেসবুক আপনার ব্যাপারে বা আপনার ফেসবুক থেকে তথ্য সংগ্রহ করুক তাহলে অনুমতি দিয়ে পারেন। আর যদি না চান তাহলে লোকেশন অনুমতি বন্ধ করে দিবেন।

      এপস এন্ড ওয়েবসাইট

      আপনার ফেসবুকে ঘনঘন যে ধরনের টপিক দেখতে বা সার্চ করতে থাকবেন ফেসবুক আর্টিফিশালী কৃত্তিম রোবট বা এলগাদম সেই অনুযায় গেমস, অ্যাপস এবং ওয়েবসাইট শো করবো। অবশ্যই আপনি তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ, ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারেন, গেমস জন্য অ্যাক্সেস নিতে পারেন। যা করুন না ক্যানো ফেসবুক কর্তৃকপক্ষ আপনাকে ৯০ দিনের জন্য এক্সেস দিবে তবে আপনি মনে রাখবেন মাত্র ৯০ দিনে এক্সেস শেষে থার্ডপাটি কোনো অ্যাপস, গেমস কিংবা ওয়েবসাইটের নিরাপত্তা দিবে না সবগুলো অ-পাবলিক হয়ে যাবে।

      অফ ফেইসবুক একটিভিটি

      আপনার ফেসবুক প্রোফাইলে অফ ফেইসবুক একটিভিটি করলে যা দেখতে পাবেন। ফেসবুকে আপনার কার্যকলাপ কোথায় কি দেখতেছেন, প্রাপ্ত ইন্টারঅ্যাকশনের সংখ্যা, অ্যাপস বা ওয়েবসাইটের যেকোনো কার্যক্রম, ডেটা পরিষেবা, আপনার নিজের নেওয়া যেকোনো পদক্ষেপ। এই সবকিছু আপনি ফেসবুকে অফ একটিভিটি দেখতে পারবেন।

      বিজনেস ইন্টেগ্রেশনস

      ফেসবুকে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ টুলস নতুন বা পুরাতন ইউজারকারীদের কাছে কারণ মেটা প্ল্যাটফর্ম, ইনকর্পোরেটেড এবং মেটা প্ল্যাটফর্মস আয়ারল্যান্ড লিমিটেড অন্যতম ব্যবসায়িক এবং বিজ্ঞাপনদাতা প্ল্যাটফর্ম। ফেসবুক লগইন সঙ্গে সঙ্গেই এপিআই থেকে ডাটা সংগ্রহ করে ফেসবুক অন্যসব ব্যবহারকারীর কাছে ব্যবসায়িক আচারণ করে থাকে। আমার কাছে সবথেকে মজার ও অতিগুরুত্ব এই সেটিং বা টুলসটি।

      উপসংহার

      পরিশেষে নতুন ফেসবুক ইউজার বা ব্যবহারকারীদের উদ্দেশ্য করা পোস্ট বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশাকরি, নতুন বা পুরাতন উভয়ই পোস্টটি উপকার আসবে। ফেসবুক সেটিং সঠিকভাবে ব্যবহার আমাদের প্রত্যেকের করা উচিত। ফেসবুক আপডেট সেটিং নিয়ে আগামী কোনো পোস্টের আলোচনা করবো। সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। সবাইকে ধন্যবাদ।

      এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

      পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
      1 জন কমেন্ট করেছেন ইতোমধ্যে
      • lauzoo
        lauzoo ৩১ মে, ২০২৩ এ ৮:৩১ AM

        I was looking for such information on the Internet for quite some time. But no information filled my mind. But I am very happy to read this information.

      মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

      কাজীআরিফুল ডট কমে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

      comment url