OrdinaryITPostAd

খাদ্য অধিদপ্তরে ১৩৭৭ পদের জন্য প্রস্তুতি ও যা যা করণীয়

খাদ্য অধিদপ্তর এক হাজার তিনশো সাতাত্তর পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রিয় শিক্ষার্থী ও আবেদন প্রত্যাশা এগারোই অক্টোবর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন। ১৩ থেকে ১৯তম ;সৃষ্ট পদের প্রস্তুতির জন্য কিছু করা পরামর্শ। আবেদন করা যাবে ১১ই অক্টোবর পর্যন্ত।

Preparation and everything to do for 1377 posts in food department

আবেদন

১৩ থেকে ১৯ তম গ্রেডের এসব পদের বিজ্ঞপ্তিতে সাধারণত ব্যক্তির বেশি অধিক আবেদন করা যায় না।তবে খাদ্য অধিদপ্তর কর্তৃক বিজ্ঞপ্তিতে এই ধরনের কোন নির্দেশনা প্রদান করেনি। অতএব সহজে বুঝা যায় একের অধিক পদে আপনি আবেদন করতে পারবেন।এক্ষেত্রে আমার পরামর্শ আপনার;পছন্দ সই;পদে আবেদন করার পরে অন্য কোন অপশনে আবেদন করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।১১ থেকে ১৯তম গ্রেডের;পরীক্ষা অনেক বেশি প্রতিযোগিতা পূর্ণ হয়ে থাকে।সেদিকে আপনার দৃষ্টি রাখতে হবে খাদ্য অধিদপ্তর কর্তৃক প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে একের অধিক পদে আবেদন করা যাবে বিধায় আপনাকে অবশ্যই ঝুঁকি ও ঝামেলা আপনাকে বহন করতে হবে কারণ এই ধরনের পরীক্ষায় একই সঙ্গে একই সেন্টার বা আশপাশের সেন্টারগুলোতে পরীক্ষা নেয়া হয়ে থাকে যদি কপাল ভালো হয় তাহলে আপনি সকাল অথবা বিকাল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। জানিয়ে রাখা ভালো এই গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য অধিদপ্তরের বিগত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছিল জেলা পর্যায়ে এবার কি ধরনের সিদ্ধান্ত নিবে তা জানা যায়নি তবে ধরে নিতে পারেন এই পরীক্ষা জেলা ভিত্তিক অনুষ্ঠিত হবে। সৃষ্ট শূন্য পদ খালি থাকা সাপেক্ষে নিজ জেলা বা উপজেলাতে পদায়ন করা হয়ে থাকতে পারে যদি আপনার জেলা অথবা উপজেলায় সৃষ্ট পদ বা শূণ্য পদ খালি না থাকলে দেশের যেকোন জেলায় উপজেলায় জেলায় পদায়ন করা হয়ে থাকে।

প্রস্তুতির জন্য করণীয়

বিগত কয়েক বছর যাবত খাদ্য অধিদপ্তরের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি নিয়মিত প্রকাশিত হয়ে আসছে। এই অভি দপ্তরের নিয়োগ পরীক্ষাগুলো অন্য যেকোনো পরীক্ষার তুলনায় প্রতিযোগিতা পূর্ণ হয়ে থাকে। এই পরীক্ষায় আবেদনকারীর সংখ্যা কয়েক লাখ প্রার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে থাকে।আপনাদেরকে একটা খুশির সংবাদ দিতে চাই যারা এবার নতুন আবেদন করবেন বা পুরাতন অনেকেই থাকতে পারে। তাদের উদ্দেশ্যে করে বলছি,১৩ থেকে ১৯ তম গ্রেডের পরীক্ষা প্রশ্নপত্র সাধারণত বিগত যেকোনো নিয়োগ পরীক্ষার থেকে বেশিরভাগ প্রশ্ন হুবহু কপি করা থাকে। তাই বাজারে প্রকাশিত অনেক বই রয়েছে যারা বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র সলিউশন করে বিক্রয় করে থাকে। এই সমস্ত বই আপনি পুরাই করতে পারবেন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বই প্রকাশিত কারী সংস্থার কাছ থেকে এবং নিকটস্থ লাইব্রেরী থেকে আপনি কিনে নিতে পারবেন। তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বা নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র সাধারণত বিগত সালের প্রশ্নপত্র থেকে অধিকাংশ কপি করা হয়ে থাকে। তাই আপনাকে অবশ্যই জব সলিউশন পড়ার আলাদা কোন উপায় নেই পড়তেই হবে এই বইটি। বিসিএস প্রিলিমিনারি নিবন্ধন প্রাইমারি পিএসসি অন্যান্য নিয়োগ পরীক্ষা সম্প্রতিক জব সলিউশন প্রকাশিত হয়েছে এমন বইয়ের প্রশ্ন পত্র ব্যাখ্যাসহ অত্যন্ত যত্ন সহকারে পড়বেন। খাদ্য অধিদপ্তরের নিয়োগ পরীক্ষায় বিগত সালের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ করে দেখতে পারেন এতে করে আপনার প্রশ্নপত্র ধরণ বুঝতে পারবেন কি ধরনের প্রশ্ন করা হয় তাও জানতে পারবেন কোন কোন টপিক থেকে সব থেকে বেশি প্রশ্ন আসতে পারে তাও ধারণা হয়ে যাবে। খাদ্য অধিদপ্তরের নিয়োগ পরীক্ষা খাদ্য সংশ্লিষ্ট টপিক থেকে প্রশ্ন আসা স্বাভাবিক তাই টপিকের উপর আলাদা করে প্রিপারেশন নেয়া অত্যন্ত জরুরী তাছাড়াও খাদ্য ও কৃষি বিষয়ক বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন খাদ্যশস্য কৃষি পণ্য উৎপাদনের শীর্ষ জেলা বিশ্বের অবস্থান উন্নত জাতের বিভিন্ন বীজ বিশ্বের প্রধান খাদ্য উৎপাদক কারী দেশ খাদ্য পুষ্টি এবং বাংলাদেশ স্থল বন্দর সম্পর্কে ভালো ধারণা নিয়ে রাখতে হবে।

গণিত বিষয়ের প্রস্তুতি

বিগত নিয়োগ পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী যারা খুবই ভালো করেছে ভালো নাম্বার অর্জন করেছেন অল্প সময়ের ভিতর সেটা হল গণিত। যেকোনো নিয়োগ পরীক্ষায় যদি প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হয় তাহলে গণিতে ভালো করা ছাড়া আর কোন ভিন্ন উপায় নেই। বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রছাত্রীদের ক্ষেত্রে গণিতে খুব বেশি সমস্যা ফেস করবেন না এটাই স্বাভাবিক কিন্তু বাণিজ্যিক ও মানবিক শাখায় যে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রী রয়েছেন তাদের গণিতের সমস্যা হওয়ার স্বাভাবিক সেক্ষেত্রে সেই সব ছাত্রছাত্রীদের নিজ সময় অনুযায়ী অধিকতর থেকে অধিকতর চর্চার মনোনিবেশিত করতে হবে এর বিকল্প কোন পদ্ধতি এখনো পর্যন্ত আবিষ্কার হয়নি। বলা হয়ে থাকে যত বেশি চর্চা তত বেশি প্রশ্ন সঠিক উত্তর দিতে পারবা। খাদ্য অধিদপ্তরের বিগত নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র দেখলে সহজেই অনুমান করতে পারবা যে কি ধরনের প্রশ্ন গণিতের অংশ থেকে আসে।সেই মোতাবেক চর্চা মনোনিবেশ করতে হবে। যেকোনো নিয়োগ পরীক্ষায় গণিতের পাটিগণিত অংশে থেকে বেশিরভাগ যে টপিক থেকে প্রশ্ন আসে তা হল সুদাসল, লাভ ক্ষতি শতকরা ঐকিক নিয়ম গড় সংখ্যা ক্ষেত্রফল পরিমাপ মান নির্ণয় উৎপাদক লসাগু গসাগু ভগ্নাংশ ও অনুপাত সমানুপাত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তাছাড়া জ্যামিতির অংশ বিশেষ মৌলিক ধারণা গুলো জেনে নিতে পারো।

ইংরেজি বিষয়ের প্রস্তুতি

গণিতের জমজ ভাই ইংরেজি কে বলা হয় কারণ যে ধরনের হোক বা যে মাপের হোক; গণিতের পাশাপাশি ইংরেজির গুরুত্ব কোন অংশে কম নয়। যে কাজটি প্রথমে আপনাকে করতে হবে বিগত সালের যত নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র রয়েছে তা বিশ্লেষণ করে খাতায় লিপিবদ্ধ করা। আপনাকে যে বিষয়গুলো বিশ্লেষণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সেগুলো হল একই টপিক থেকে বারবার প্রশ্নগুলো এসেছে সেগুলো (স্টার মার্ক) করে রাখা এবং অন্যান্য নিয়োগ পরীক্ষায় যে প্রশ্ন দেখে গভীর বিশ্লেষণ করার জন্য আপনি খাতায় অথবা গুগল ডক নোট করে রাখবেন।মনে রাখবেন নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন এম সি কিউ বা লিখিত যেটাই হোক না কেন আপনাকে গ্রামার সাইডে উপরে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।দেখুন অনেকের বলতে শুনেছি বা আপনি শুনবেন ইংরেজি পত্রিকা অথবা ইংরেজি শব্দ বেশি বেশি পড়ার জন্য। আপনি যাই ভাবুন না কেন নিয়োগ পরীক্ষায় বাংলা ইংরেজ গণিত ;এই তিনটা সাবজেক্ট উপরে আপনার চাকরি নির্ভর করবে। আপনার যদি চাকরির প্রয়োজন হয় অনেক বেশি তাহলে টানা ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যে সিলেবাস অধিকাংশ চ্যাপ্টার শেষ করতে হবে।

বাংলা বিষয়ের প্রস্তুতি

বাংলা ব্যাকরণের প্রস্তুতি হিসেবে অনেকের সাজেশন করে থাকে নবম দশম শ্রেণীর বোর্ড বই। বাংলা ব্যাকরণ পড়ার জন্য বাজারে অনেক প্রকাশনী খুজে পাবেন এর ভিতর থেকে আপনার রুচির সাথে সমন্বয় রেখে যে বইটির পছন্দসই হয় সেটাই আপনি সংগ্রহ করে রাখবেন। এখন বলছি এখান থেকে আপনি কি কি পড়বেন কি কি মুখস্ত রাখবেন যা বাধ্যতামূলক সেগুলো বলছি বাগধারা বাক্য সংকোচন পারিপার্শ্বিক শব্দ সমার্থক ও বিপরীত শব্দ টানা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মুখস্ত রাখবেন এখান থেকে প্রশ্ন থাকবে এটা শতভাগ নিশ্চিত। বাংলা ব্যাকরণের আরো যে অংশগুলো আপনাকে পড়তে হবে ধ্বনিও বর্ণ সন্ধি সমাস কারক বিভক্তি ণ-ত্ব বিধান ও ষত্ব বিধান উপসর্গ প্রকৃতি প্রত্যয় বিভিন্ন সাহিত্যিকের উপাধি ছদ্মনাম পত্রিকার সম্পাদক ও সাল মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সাহিত্য সম্পর্কে জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

সাধারণ জ্ঞান বিষয়ের প্রস্তুতি

সাধারণ জ্ঞান বিষয়ে আপনি যেভাবে প্রস্তুতি নিবেন তার কয়েকটি উল্লেখযোগ্য টপিক বলে দিচ্ছি বাংলাদেশ জাতীয় বিষয়গুলি সংবিধান ভাষা আন্দোলন যুক্তফ্রন্ট ৬ দফা গণঅভ্যুত্থান সত্রে নির্বাচন এবং মুক্তিযুদ্ধ। বাংলাদেশ ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ সালের গুরুত্বপূর্ণ খুবই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

কম্পিউটার দক্ষতা যাচাই

তৃতীয় চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে আগে কম্পিউটার পরিচালনা করা বাধ্যতামূলক ছিল না ইদানিং লক্ষ করা যায় সমস্ত বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করে দেয়া থাকে যে কম্পিউটার জানা আবশ্যক। অতএব কোনরকম অবহেলা নয় এই টপিকটি যত গুরুত্ব দিবেন তত আপনার জন্য সুবিধা হবে। কম্পিউটার বিষয়ে গভীর জ্ঞানের দরকার নেই তবে আপনাকে টাইপিং স্পিড যত ভাল হবে ততই মঙ্গল।

দায়িত্ব ও কর্তব্য

খাদ্য অধিদপ্তরের দুটি আকর্ষণীয় পদের মধ্যে উপ খাদ্য পরিদর্শক ও সহকারী উপ খাদ্য পরিদর্শক। এই দুটি পদের সাধারণত জেলা উপজেলা পর্যায়ে নিয়োগ হয়ে থাকে এদের কাজ হল এলাকাভিত্তিক যেখানে অবস্থান করবে সেই এলাকার খাদ্যদ্রব্য ভিতরে কোন ধরনের ভেজাল আছে কিনা বা কি পরিমান ভেজাল সংমিশ্রণ করেছে কিংবা কোথাও খাদ্যমজুদ আছে কিনা উক্ত এলাকায় কি ধরনের খাদ্য প্রবেশ করছে জিনিসপত্তর ও মালামালের মধ্যে ত্রুটি রয়েছে কিনা ইত্যাদি বিষয়ে দেখাশোনা করার কাজ। সরকারি উপ খাদ্য পরিদর্শক এর কাজ হচ্ছে উপ-খাদ্য পরিদর্শক কে হেল্প বা সহযোগিতা করা।

সুযোগ-সুবিধা

একজন সরকারি কর্মচারী হিসেবে যে ধরনের সুযোগ-সুবিধা সরকার কর্তৃক নির্ধারণ করা আছে সেগুলো অবশ্যই সে ভোগ করবে তবে উপ খাদ্য পরিদর্শক ও সহকারী খাদ্য পরিদর্শক বিশেষ কিছু সুযোগ সুবিধা পেয়ে থাকে। যদিও এই দুটি পথ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই পদের সুবিধা হল সরকারি ম্যাজিস্ট্রেট না হয়েও মোবাইল কোড পরিচালনা করতে পারবে আবার ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে ৩-৪ জন এর সদস্য নিয়ে মোবাইল কোট পরিচালনা করতে পারবে । তবে এ পদের কিছু পোস্টটি বন্দর বা স্থল বন্দর কেন্দ্রিক নিয়োগ দেয়া হয়ে থাকে আমদানি রপ্তানি পণ্যের ভেজাল ও গুণগত মান পরীক্ষা করার জন্য।

পরিশেষে বলতে চাই তৃতীয় চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে অতীতের তুলনায় এখন মেধাকে মূল্যায়ন করে থাকে। আপনাদের অনেকের মাথায় বা মনে করে থাকেন টাকা ছাড়া চাকরি হবে না আমি বলছি এ কথাটি আপনার মাথা থেকে সম্পূর্ণ ছেড়ে পড়ার টেবিলে বসে পড়ুন মাত্র ৬ মাস থেকে এক বছর টানা পড়াশোনা করুন নিয়মমাফিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি পত্রিকা ফলো করে আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী আবেদন করে রাখুন এবং পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করুন। দেখুন আপনি যে টানা ৬ মাস থেকে এক বছর পড়াশোনা করছেন সিলেবাস ভিত্তিক তার ফল কি অতি শীঘ্রই পেয়ে যাবে।

তাহলে সর্বপ্রথম আপনার যে কাজ হবে বিগত সালের প্রশ্ন বিশ্লেষণ করা বিশ্লেষণ মাফিক প্রশ্ন টপিক আলাদা আলাদা করে খাতায় লেখা অথবা গুগল ডগে নোট করে রাখা পরবর্তী সময় যেকোনো মুহূর্তে আপনি খুঁজে পেতে পারেন। এরপর প্রশ্ন ও কোথা থেকে করছে তা একটা একটা করে বিশ্লেষণ করুন যেমন ধরুন বাগধারা বাক্যসংকোচন থেকে প্রশ্ন আসছে তাহলে আপনি কোথা থেকে পড়াশোনা শুরু করবেন অবশ্যই বাগধারা ও বাক্য সংকোচন চ্যাপ্টার গিয়ে এ টু জেড টানা মুখস্ত। কেন বলছি আপনি টানা মুখস্ত করবেন সাধারণত নিয়োগ পরীক্ষায় ফলের ভিতরে আলাদা একটা পরিবেশ সৃষ্টি হয়ে থাকে সবাই অপরিচিত তারপরে আলাদা একটা পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ার কারণে আপনি অসুস্থ বোধ মনে হতে পারে এতে করে আপনার পরীক্ষা খারাপ হওয়া স্বাভাবিক। মুখস্ত করলে অনেক সুবিধা যেমন বাড়তি বা সন্দেহ করে উত্তর দেয়া লাগে না। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। তাই বলছি তৃতীয় চতুর্থ শ্রেণীর যত ধরনের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি হয়ে থাকে তার অধিকাংশ 80 মার্কের পরীক্ষা হয়ে থাকে। সিলেবাস অনুযায়ী যত বেশি টপিক মুখস্ত করে রাখতে পারবেন তত নাম্বার পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে যাহা আপনাদের অন্যদের তুলনায় এগিয়ে রাখতে সহায়তা প্রদান করবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

কাজীআরিফুল ডট কমে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url