ফুলের রাজধানী গদখালী-গদখালি ফুলের রাজধানী-ফুলের রাজ্য গদখালী
হ্যাঁ, গদখালীকে ফুলের রাজধানী বলা হয়। যশোর জেলার ঝিকরগাছা উপজেলায় অবস্থিত গদখালী দীর্ঘদিন ধরে ফুলের জন্য বিখ্যাত। এখানে বিভিন্ন রকমের ফুলের চাষ হয়, যার মধ্যে রয়েছে গোলাপ, জারবেরা, রজনীগন্ধা, গাঁদা, জিপসি, অর্কিড, গ্লাডিওলাস, লিলি ইত্যাদি। গদখালীর ফুল দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এবং বিদেশেও রপ্তানি করা হয়। গদখালীতে ফুলের চাষ শুরু হয় প্রায় ৫০ বছর আগে। সেই সময় থেকে বাংলাদেশের ফুলের চাহিদার প্রধান উৎস হিসাবে সুপরিচিত। গদখালীর ফুলের বাজার প্রতিদিন ভোরে বসে এবং বিকেল পর্যন্ত চলে। বাজারে ফুলের পাইকারি ও খুচরা বিক্রি হয়। গদখালীর ফুলের চাষীরা ফুলের ব্যবসা করে ভালো লাভবান হচ্ছেন। এছাড়াও, ফুলের ব্যবসার সাথে জড়িত আরও অনেক মানুষ রয়েছে, যেমন ফুল তোলা, বাজারে নিয়ে যাওয়া, বিক্রি করা ইত্যাদি। গদখালী ফুলের জন্য পানিসারা ও হাড়িয়ো মোড়ে জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্রও গড়ে ওঠেছে। আপনি চাইলে বেড়াতে যেতে পারেন। শীতকালে, বিপুল সংখ্যক মানুষ পানিসারা ও হাড়িয়া এবং গদখালীর ফুলের মাঠ দেখতে আসেন দেশের বিভিন্ন জেলার ফুল প্রেমিক মানুষেরা।
গদখালী কেন ফুলের রাজধানী
- দেশের ৭০% ফুলের চাহিদা পূরণ করে
গদখালীতে প্রতি বছর প্রায় ৫০০ কোটি টাকার ফুল উৎপাদন হয় এবং দেশের মোট ফুলের চাহিদার ৭০% এখান থেকে সরবরাহ করা হয়।- বিভিন্ন জাতের ফুলের চাষ
গদখালীতে গোলাপ, জারবেরা, গাঁদা, রজনীগন্ধা, জিপসি, অর্কিড, লিলি, গ্লাডিওলাস, জারবেরা, রজনীগন্ধা, বেগুনি, সাদা, হলুদ, লাল ইত্যাদি বিভিন্ন জাতের ফুলের চাষ করা হয়।- দেশ-বিদেশে ফুলের রপ্তানি
গদখালী থেকে ফুল ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী, বরিশাল, রংপুর, খুলনা সহ দেশের বিভিন্ন শহরে রপ্তানি করা হয়। এছাড়াও, মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ, আমেরিকা সহ বিভিন্ন দেশেও এখান থেকে ফুল রপ্তানি করা হয়।- ফুলের বাজার
গদখালীতে প্রতি রবিবার ও বৃহস্পতিবার বড় ফুলের বাজার বসে। এই বাজারে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ফুল ব্যবসায়ীরা ফুল কিনতে আসেন।- পর্যটন কেন্দ্র
ফুলের রাজধানী হিসেবে খ্যাতি লাভের ফলে গদখালী, পানিসারা, হাড়িয়ামোড় জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। শীতকালে, বিশেষ করে ভ্যালেন্টাইন্স ডে, বসন্ত উৎসব ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে প্রচুর পর্যটক পানিসারা ও হাড়িয়া মোড়ে অগণিত মানুষের ঢল নামে।গদখালী ভ্রমণ
কিভাবে যাবেন
রাজধানীর যেকোনো কাউন্টার থেকে বেনাপোল বা সাতক্ষীরাগামী কোচে চেপে বসলে গদখালী বাজার বললেই কোচ সুপারভাইজার ভাই নামিয়ে দিবে
কোথায় থাকবেন
গদখালীতে থাকার জন্য বিভিন্ন মানের হোটেল ও রিসোর্ট রয়েছে জানি না। তবে, আপনার দুই চারদিন থাকার জন্য যদি যেতে চান যশোর সদর বা বেনাপোল পোর্ট খুবই ভালো মানের হোটেল ও রিসোর্ট পেয়ে যাবেন
কি কি দেখবেন
পানিসারা, হাড়িয়া, গদখালীর ফুলের মাঠ, ফুলের বাজার, গদখালী কালিমন্দির, ঝিকরগাছা উপজেলা পরিষদ, শহীদ মিনার, কেন্দ্রীয় মসজিদ ইত্যাদি দেখতে পারেন।
গদখালী ভ্রমণের সর্বোত্তম সময়
শীতকালে গদখালীতে ফুলের উৎপাদন বেশি হয়। তাই শীতকাল, বিশেষ করে ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাস গদখালী ভ্রমণের সর্বোত্তম সময়।
ফুলের রাজধানী বলা হয়
ফুলের রাজধানী বলা হয় যশোরের গদখালী। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত এবং দেশের ফুলের চাহিদার ৭০% পূরণ করে। গদখালীতে বিভিন্ন ধরণের ফুল চাষ করা হয়, যার মধ্যে গোলাপ, জারবেরা, গ্লাডিওলাস, জারবেরা,tuberose, and lily অন্তর্ভুক্ত। শীতকালে, যখন ফুলের ফলন তুঙ্গে থাকে, তখন গদখালী একটি রঙিন কার্নিভালে পরিণত হয়।
ফুলের রাজধানী বলা হওয়ার কারণ :
বিশাল ফুলের উৎপাদন: গদখালী প্রতি বছর প্রচুর পরিমাণে ফুল উৎপাদন করে।
ফুলের বৈচিত্র্য: গদখালীতে বিভিন্ন ধরণের ফুল চাষ করা হয়।
ফুলের বাজার: গদখালীতে ফুলের একটি বড় বাজার রয়েছে যা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ফুল সরবরাহ করে।
পর্যটন আকর্ষণ: পানিসারা ঢালির পাড়ার মোড থেকে একটু সামনে ও হাড়িয়ামোড় গদখালী শীতকালে পর্যটকদের জন্য জনপ্রিয় আকর্ষণ স্থলে পরিণিত হয়েছে।
ফুলের রাজধানী বলা হয় কোন জেলাকে
যশোর জেলার ঝিকরগাছা উপজেলার গদখালী বাজারকে ফুলের রাজধানী বলা হয়। পানিসারা ও হাড়িয়ামোড় এবং গদখালীসহ অন্যান্য এলাকা মিলে প্রায় হাজার হাজার বিঘা বেশি জমিতে ফুল চাষ করা হয়। গ্লাডিওলাস, জারবেরা, রজনীগন্ধা, গাঁদা, গোলাপ, জবা, অর্কিড, লিলি, বেলি, জারবেরা, রজনীগন্ধা, গাঁদা, গোলাপ, জবা, অর্কিড, লিলি, বেলি, সূর্যমুখী, tuberose, কার্নেশন, ডালিয়া, gerbera, anthurium, calla lily ইত্যাদি ফুলের বিশাল বাজার এখানে রয়েছে। দেশের ফুলের চাহিদার ৮০% যোগান দেয় এই বাজার। শীতকালে ফুলের রাজ্যে কিছুক্ষণের জন্য হারিয়ে যেতে বহু মানুষ সেখানে ভিড় করেন। চাইলে আপনি ফুলের রাজ্যে হারাতে পারেন।
বাংলাদেশের ফুলের রাজধানী কোথায়
বাংলাদেশের ফুলের রাজধানী হল যশোরের গদখালী।
কারণ:
- গদখালীতে প্রায় ৪ হাজার বিঘার বেশি জমিতে ফুলের চাষ হয়।
- এখান থেকে দেশের ৭০-৮০% ফুল সরবরাহ করা হয়।
- গদখালীতে ৫০০ টিরও বেশি ফুলের বাগান রয়েছে।
- গোলাপ, গাঁদা, জারবেরা, রজনীগন্ধা, গ্লাডিওলাস সহ বিভিন্ন জাতের ফুল এখানে চাষ হয়।
- সারা বছর ফুলের চাষ হলেও শীতকালে ফুলের উৎপাদন বেশি হয়।
- দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ফুল কিনতে ব্যবসায়ীরা গদখালীতে আসেন। পর্যটকদের কাছেও গদখালী বাজার বেশ জনপ্রিয়।
অন্যান্য উল্লেখযোগ্য স্থান:
- রাজধানী ঢাকার আগাওগাঁও পাইকারী ও খুচরা বিক্রির জন্য বিখ্যাত।
- সাভার ফুলের পাইকারী ও খুচরা বিক্রয় করা হয়।
যশোর থেকে গদখালি কত কিলোমিটার
যশোর থেকে গদখালির দূরত্ব প্রায় ১৯ কিলোমিটার। গাড়িতে যেতে প্রায় ২২ মিনিট সময় লাগে। গদখালী যশোর জেলার ঝিকরগাছা উপজেলায় অবস্থিত একটি ছোট্ট শহর। ঢাকা থেকে প্রায় ২৯০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। গদখালী তার ফুলের জন্য বিখ্যাত। এখানে বিভিন্ন ধরনের ফুলের চাষ হয়, যার মধ্যে রয়েছে গোলাপ, গাঁদা, জারবেরা, এবং গ্লাডিওলাস। শহরটিতে বড় ফুলের বাজার রয়েছে যেখানে ফুল সারা দেশে পাঠানো হয়।
গদখালীতে আরও বেশ কয়েকটি আকর্ষণ রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে:
ঝিকরগাছা রাজবাড়ী: ঐতিহাসিক প্রাসাদ যা ঝিকরগাছার রাজাদের বাসস্থান ছিল।
গদখালী ফুলের বাজার:ঝিকরগাছা উপজেলার ছোট বাজার কিন্তু ফুল বিক্রি জন্যে বাংলাদেশের রাজধানী হিসাবে খ্যাত । যেখানে বিভিন্ন ধরনের ফুল বিক্রি হয়। আপনি যদি যশোরে থাকেন বা পরিদর্শন করেন তবে গদখালী একদিনের ভ্রমণের জন্য দুর্দান্ত জায়গা হতে পারে যদি আপনি চান। শীতপ্রায় শেষ দিকে তাই দেরি না করে চলে যান আর তাজা ফুলের গন্ধ বা ঘ্রাণ সুভাস নিয়ে মন ভরিয়ে ফেলুন।
খুলনা থেকে গদখালি কত কিলোমিটার
খুলনা থেকে গদখালির দূরত্ব ৭৫.৭ কিলোমিটার। গাড়িতে যেতে প্রায় ২ ঘণ্টা ৫ মিনিট সময় লাগে। গাড়িতে খুলনা থেকে গদখালি যাওয়ার দিক নির্দেশনা: খুলনা-যশোর মহাসড়ক যেকোনো যানবাহনের উঠলে সহজে যশোর সদর চলে আসতে পারবেন। সোনাডাঙ্গা বাস স্ট্যান্ড থেকে বেনাপোল বা সাতক্ষীরা চলাচল করে এমন যেকোনো বাসে উঠলে গদখালী বাজারে পৌছাবে যাবেন। বাসে খুলনা থেকে গদখালি যাওয়ার দিক নির্দেশনা: খুলনা থেকে যশোরের উদ্দেশ্যে বাসে চড়ে বসেন। আনুমানিক ঘন্টা তিনেকের মধ্যে গন্তব্যস্থলে পৌছাবে। ট্রেনে খুলনা থেকে গদখালি যাওয়ার খুলনা থেকে বেনাপোল উদ্দেশ্যে ট্রেনে চড়ে বসেন। খুলনা থেকে বেনাপোল গামী সকাল ও বিকাল বাংলাদেশ রেলওয়ে সার্ভিস দিয়ে যাচ্ছে। আপনি ঢাকা থেকে খুলনা ও বেনাপোল গামী চিত্রা,সুন্দরবন এবং বেনাপোল এক্সপ্রেস করে চলে আসতে পারেন। এর মধ্যে চিত্রা ও সুন্দরবন চড়ে বসলে আপনাকে যশোর স্টেশনে নামতে হবে আর বেনাপোল এক্সপ্রেস উঠলে ঝিকরগাছা বা নাভারণ অথবা বেনাপোল স্টেশনে নামতে হবে।
ঢাকা থেকে গদখালি কত কিলোমিটার
ঢাকা থেকে গদখালির দূরত্ব ২০২.৮ কিলোমিটার। গাড়িতে যেতে প্রায় ৪ ঘণ্টা ১৫ মিনিট সময় লাগে।** আপনি যদি বাসে যান, তাহলে ভ্রমণের সময় প্রায় ৫-৬ ঘন্টা হবে। ঢাকা থেকে গদখালি যাওয়ার জন্য বেশ কয়েকটি বাস কোম্পানি আছে।** আপনি যদি ট্রেনে যান, তাহলে ভ্রমণের সময় প্রায় ৭-৮ ঘন্টা হবে। ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত বেশ কয়েকটি ট্রেন যাতায়াত করে এবং তারপর আপনি গদখালি যেতে অটোরিকশা বা বাস নিতে পারেন।**
রাজশাহী থেকে গদখালি কত কিলোমিটার
রাজশাহী থেকে গদখালির দূরত্ব নির্ভর করে আপনি কোন রাস্তা ব্যবহার করছেন তার উপর। দুটি প্রধান রুট আছে:
রুট ১ বাস
দূরত্ব: ২১৪.৯ কিলোমিটার
সময়: ৫ ঘন্টা ১৮ মিনিট
রুট ২ ট্রেন
দূরত্ব: ২৩১.৭ কিলোমিটার
সময়: ৫ ঘন্টা ২৭ মিনিট
বরিশাল থেকে গদখালির দূরত্ব প্রায় ১৮৪ কিলোমিটার। গাড়িতে যেতে প্রায় ৪ ঘণ্টা সময় লাগে। বাসের মাধ্যমে ভ্রমণ করলে দূরত্ব প্রায় ২০০ কিলোমিটার এবং ৫ ঘণ্টা সময় লাগতে পারে। বরিশাল থেকে গদখালি যেতে বেশ কয়েকটি উপায় আছে। সবচেয়ে দ্রুততম উপায় হল গাড়িতে করে যাওয়া। আপনি যদি বাসে যাতায়াত করতে চান, তাহলে বেশ কয়েকটি বাস কোম্পানি আছে যেগুলো এই রুটে পরিষেবা প্রদান করে। বিকল্পভাবে, আপনি বিমানে করে যেতে পারেন, তবে এটি সবচেয়ে ব্যয়সাপেক্ষ
ব্যাপার।
ময়মনসিংহ থেকে গদখালি কত কিলোমিটার
ময়মনসিংহ থেকে গদখালির দূরত্ব 316.0 কিলোমিটার। গাড়িতে যেতে প্রায় 6 ঘন্টা 53 মিনিট সময় লাগে। ময়মনসিংহ থেকে গদখালি যাওয়ার দ্রুততম উপায় হল প্রথমে আপনাকে ঢাকায় আসতে হবে। সেটা হতে পারে আব্দুল্লাহপুর,বাড্ডা, রামপুরা, মালিবাগ, আরামবাগ, কমলাপুর,সায়েদাবাদ যেকোনো টিকিট কাউন্টার থেকে ঢাকা টু বেনাপোল অথবা ঢাকা টু সাতক্ষীরা গামী যেকোনো কোচে ভ্রমন করতে পারবেন। টিকিক ক্রয় করতে পারবেন অফলাইন অথবা অনলাইনে দুই জায়গায় বাস ও ট্রেনের টিকিট পেয়ে যাবেন।
রংপুর থেকে গদখালি কত কিলোমিটার
রংপুর থেকে গদখালির দূরত্ব রাস্তার উপর নির্ভর করে 356.3 কিলোমিটার থেকে 502.4 কিলোমিটার পর্যন্ত। দ্রুততম রুটটি 356.3 কিলোমিটার এবং 8 ঘন্টা 23 মিনিট সময় নেয়। সবচেয়ে দীর্ঘতম রুটটি 502.4 কিলোমিটার এবং 11 ঘন্টা 4 মিনিট সময় নেয়। যেকোনো টিকিট কাউন্টার থেকে রংপুর টু বেনাপোল অথবা রয়পুর টু সাতক্ষীরা গামী যেকোনো কোচে ভ্রমন করতে পারবেন।
খুবই কম খরচে ঘরে বসে অর্ডার করুন
টিকিক ক্রয় করতে পারবেন অফলাইন অথবা অনলাইনে দুই জায়গায় বাস ও ট্রেনের টিকিট পেয়ে যাবেন। আপনি বিমান করে চড়ে আসতে পারেন । সৈয়দপুর বিমানবন্দর থেকে যশোর বিমানবন্দর পর্যন্ত আসতে পারেন। তবে ভ্রমণের আগে এই রুটে বিমান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে কিনা জেনে নিবেন।
চট্টগ্রাম থেকে গদখালি কত কিলোমিটার
চট্টগ্রাম থেকে গদখালির দূরত্ব ৪৩২.০ কিলোমিটার। গাড়িতে যেতে প্রায় ৮ ঘন্টা ৩৭ মিনিট সময় লাগে।** গাড়িতে চট্টগ্রাম থেকে গদখালি যাওয়ার সবচেয়ে দ্রুততম উপায় হল ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক টু ঢাকা-মাওয়া মহাসড়ক ব্যবহার করবেন।** রাস্তাটি ভালো অবস্থায় আছে এবং যানবাহন চলাচলের জন্য প্রশস্ত।** ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে/পদ্মা ব্রিজ রোড/এন৮ ধরে যাবেন।**** আপনি এই রুটে টিকিক ক্রয় করতে পারবেন অফলাইন অথবা অনলাইনে দুই জায়গায় বাস ও ট্রেনের টিকিট পেয়ে যাবেন। আপনি বিমান করে চড়ে আসতে পারেন । চট্টগ্রাম বিমানবন্দর থেকে যশোর বিমানবন্দর পর্যন্ত আসতে পারেন। তবে ভ্রমণের আগে এই রুটে বিমান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে কিনা জেনে নিবেন।
সিলেট থেকে গদখালি কত কিলোমিটার
সিলেট থেকে গদখালির দূরত্ব ৪২২.৮ কিলোমিটার। সিলেট থেকে গদখালি দূরত্ব নির্ভর করে আপনি কোন পথ ব্যবহার করছেন তার উপর। এই রুটে আমার জানামতে সরাসরি কোনো বাস বা ট্রেন চলাচল করে না। আপনাকে যদি ফুলের রাজ্যে আসতে ইচ্ছে হয় অবশ্যই নিজিস্ব গাড়ী অথবা ভেঙ্গে ভেঙ্গে আসতে হবে। সিলেট থেকে প্রথমে ঢাকা তারপরে ঢাকা সরাসরি বেনাপোল বাস বা ট্রেন অথবা সাতক্ষীরা গামী চলাচল করে এমন যেকোনো বাসে চড়ে চলে আসতে পারেন। অফলাইন অথবা অনলাইনে দুই জায়গায় বাস ও ট্রেনের টিকিট পেয়ে যাবেন। আপনি বিমান করে চড়ে আসতে পারেন । সিলেট বিমানবন্দর থেকে যশোর বিমানবন্দর পর্যন্ত আসতে পারেন। তবে ভ্রমণের আগে এই রুটে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিবেন।
কাজীআরিফুল ডট কমে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url