ইঞ্জিন অয়েল দ্বিধা সিনথেটিক না মিনারেল, কোনটি কেনা উচিত?
আপনাকে স্বাগতম এই পোস্টে ইঞ্জিন অয়েল গ্রেড সম্পর্কে আলোচনা করবো অর্থাৎ বাইক ব্যবহারকারিরা তারা কি বুঝায় বা পরিবেশের তাপমাত্রা অনুযায়ী কোন গ্রেডের ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করতে পারবে? এই পোস্টে আমি ইঞ্জিন অয়েল এর প্রকারভেদ যেমন সিন্থেটিক, সেমি সিন্থেটিক, মিনারেল সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব তাহলে চলুন শুরু করা যাক আমরা জানি ইঞ্জিন অয়েল এমন এক ধরনের লুব্রিকেন্ট বা পিচ্ছিল কারক পদার্থ যা ইঞ্জিনের পূর্ণমান যন্ত্রগুলো মধ্যে ঘর্ষণ কমায় বলে যন্ত্রগুলো ক্ষয় হয় না এবং দীর্ঘদিন টেকসই হয়।
প্রকারভেদ জানার আগে এই বিষয়ে জানা দরকার যে ইঞ্জিন অয়েল কিভাবে ঘর্ষণ কমিয়ে যন্ত্রগুলোকে ক্ষয় হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে যখন দুটি ধাতু একে অপরের উপর দিয়ে চলে তখন ধাতু কোনগুলো ঘর্ষণের ফলে ক্ষয় হয়ে যায় আপনি যদি একটি চেয়ার টেনে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিতে চান তাহলে ঘর্ষণের ফলে চেয়ারে পা ও মেঝে ক্ষয় হয়ে যাবে এবং বেশি প্রয়োগ করতে হবে কিন্তু চেয়ারের নিচে যদি ছোট ছোট চাকা লাগানো থাকে তখন সেই টাকাগুলো খরচ কমাবে ফলে চাকাটি নিজেকে হবে কিন্তু চেয়ার এ বাবা মেঝের কোনো ক্ষতি হবে না এর চেয়ে আরো মে থেকে আপনি পিস্টন সিলিন্ডার বা গিয়ার বক্সের ভিতরে থাকা পাশাপাশি ঘূর্ণায়মান জ্ঞানগুলো ইঞ্জিনের যেকোনো মোবাইল পার্টস এর সাথে তুলনা করতে পারেন
আর ছোট চাকা গুলোকে আপনি ইঞ্জিন অয়েল এর সাথে তুলনা করতে পারেন এক্ষেত্রে চাকাগুলো বড় হওয়ার ফলে আমরা সহজেই দেখতে পারি ইঞ্জিন অয়েল এর মধ্যে যে ছোট ছোট মনে কেউ থাকে সেগুলো আমরা খালি চোখে দেখতে পারিনা এই ইঞ্জিন অয়েল এর মধ্যে থাকা মলিকিউল মুভি গুলোর মধ্যে ঘর্ষণ কমায় এবং পিচ্ছিল করে ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পায় এখন চিন্তা করুন এলাকাগুলো যদি কোন ছোট বড় হয় তাহলে চেয়ারটি এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিতে কতটুকু অসুবিধা হবে আর সব চেয়ারের পাগুলো সমান হলে কতটুকু সুবিধা হবে ইঞ্জিন অয়েলের পরিশোধন এর উপর ভিত্তি করে মলিকিউল গুলো এমন ছোট বড় ভাসমান হতে পারে ইঞ্জিনের মবিল পার্টস গুলোর মধ্যে ঘর্ষণ কমানোর প্রক্রিয়ার ওপর ভিত্তি করেই ইঞ্জিন অয়েল সাধারণত তিন প্রকার সিন্থেটিক, সেমি সিন্থেটিক, এবং মিনারেল এর তিন ধরনের ইঞ্জিন অয়েল একই কাজ করে কিন্তু মলিকিউল গুলোর জন্য পার্থক্য অয়েল গুলোর মধ্যে যে বেস্ট অয়েল ব্যবহার করা হয় সেখানে মূল পার্থক্য বিষয়টি বুঝিয়ে বলছি ধরুন আপনি ক্রিকেট খেলবে ক্রিকেট খেলার জন্য আপনার ব্যাট, বল, এই ব্যাট বল স্টাম্প এগুলোই হচ্ছে এফবিএস বা মূল উপাদান ঠিক তেমনি মাটির নিচ থেকে কোন ইঞ্জিন অয়েল হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন না পেট্রোল, ডিজেল, সহ সব ধরনের তেল মিশ্রিত অবস্থায় থাকে পরিশোধন করার একটি ধাপে লুব্রিকেন্ট অয়েল বের হয় যেটি মূলত ইঞ্জিন অয়েল তৈরি করার বিষয় হিসেবে কাজ করে থেকে প্রাপ্ত বিসওয়ালের হাইড্রোকার্বন মলিকিউল এ কোন ধরনের পরিবর্তন না করে হান্ডেট পার্সেন্ট বেস্ট এর মধ্যে বিভিন্ন কোম্পানি তাদের নিজস্ব অ্যাটিটিউড সামান্য পরিমাণে যুক্ত করে মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল হিসেবে বিক্রি করে কোম্পানিগুলো যদি তাদের নিজস্ব এডিটিভ যুক্ত না করে বিক্রি করতো তাহলে অন্য কোম্পানির সাথে তাদের ইঞ্জিন অয়েলের কোনো পার্থক্য থাকলোনা।
মিনারেল অয়েল কে কনভেনশনাল অয়েল বাড়িগুলোর মোটরওয়ালা বলা হয় মিনারেল অয়েল সম্পূর্ণ ভালোভাবে পরিশোধন করা হয় না তাই এর ভিতরে থাকা মলিকিউল গুলোর আকার ছোট বড় হয় আপনার বাইকে মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল দিয়ে যখন ইঞ্জিন রান করবেন তখন একটা সময়ে আকারে বড় মলিকিউল গুলোর উপর বেশি চাপ পড়ার ফলে সেগুলো নষ্ট হয়ে যাবে তারপর ছোট মলিকিউল গুলো নষ্ট হবে এভাবে এক হাজার থেকে ১২০০ কিলোমিটার ইঞ্জিন রান করানোর ভালো। আপনি যদি জোর করে হোক বা ভুল করে হোক আরও কিছু কিলোমিটার রান করার পর ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করতে চান ( মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল) যারা ব্যবহার করছেন বা করতে চাইছেন তাদের উদ্দেশ্য মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল ১০০০,১১০০,১২০০ কিলোমিটার অবশ্যই পরিবর্তন করে নিবেন। মনে রাখবেন বাইকের শত্রুর অনেক (ধূলাবালি)। এটি ঠিক হয়েছে আর এর নিচে ব্যবহার করাটা যদি কোনো চাকা বড় হয় তাহলে আগে সেটির উপরে চাপ পড়বে ফলে বড় চাকাগুলো ক্ষয় বা নষ্ট হবার পর ছোট দলগুলোর ওপর চাপ পড়বে ঠিক তেমনি ইঞ্জিন অয়েল থাকা বড় মালিক আগে নষ্ট হবে আপনি চাইলে মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল দিয়ে ১০০০ থেকে ১২০০ কিলোমিটার এর বেশি রান করাতে পারেন। সে ক্ষেত্রে কিন্তু মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল (ইঞ্জিন) নষ্ট হবার সম্ভাবনা একবারে উড়িয়ে দেয়া যায় না। তাই মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল যারা নতু ব্যবহার করতে চাইছেন তারা কেবল ১০০০ কিলোমিটার মধ্যে ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করে নিবেন। কোনোভাবে ১২০০/১৩০০ কিলোমিটার চলার চিন্তা আপনার মাথায় না আসে। আমি বলছি না যে আপনি চালাতে পারবেন না এমনটা নয়রে ভাই সামান্য কয়টা টাকা বাঁচাতে দেরি ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন হ্যাঁ আমি মানছি কয়টা টাকা সেভ হবে। কিন্তু দাদা ইঞ্জিনের কোনোরকম ক্ষতি হয়ে যায় তাহলে বিশ থেকে পঁচিশ হাজার টাকা চলে যাবে।
বিভিন্ন ধূলিকণা অধাতু কনা ডিপোজিট হিসেবে মিশে যাওয়ার ফলে মিনারেল ইঞ্জিন ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল হচ্ছে কেমিক্যাল প্রসেস ইঞ্জিন অয়েল।
আমরা যানবাহনে যত প্রকার তেল ব্যবহার করি সব ভূগর্ভস্থ ক্রুড অয়েল থেকে প্রসেস করা সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল ও তার বাইরে নয়। কয়লার হাইড্রোকার্বন মলিকিউল কে সিন্থেসিস প্রসেস এর মাধ্যমে একই মাপের আরও শক্তিশালী মলিকিউল এ পরিণত করা হয় তাকে বলা হয়। স্ট্রংগার সেন্থিল কম্পনেন্ট সহজ ভাষায় মিনারেল অয়েল কে আরো বেশি পরিশোধন করে তার মধ্যে বিভিন্ন এডিটিভ যুক্ত করে সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল তৈরি করা হয় এই ইঞ্জিন অয়েল সমান হয়ে থাকে সবগুলো মলিকিউল-এর আকার সমান হওয়ার জন্য ভালোভাবে লুব্রিকেশন করতে পারে এবং এই অয়েল তাড়াতাড়ি নষ্ট হয় না ফলে মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল এর তুলনায় বেশি সময় ব্যবহার করা যায় ব্যবহার করা ইনগ্রেডিয়েন্ট অনেক পরীক্ষিত তাই ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ খুব ভালোভাবে লুব্রিকেন্ট করতে পারে যার ফলে যন্ত্রাংশগুলো দীর্ঘদিন টেকসই হয়।
মিনারেল অয়েল এর তুলনায় ভিস্কোসিটি কিছুটা বেশি হওয়ার ফলে ইঞ্জিনের ভিতো ভালোভাবে হতে পারে সেমি সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল হচ্ছে মিনারেল এবং সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল ৪ মিশ্রণ যেখানে ২৫% সিনথেটিক এবং ৭৫ পার্সেন্ট মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করা হয় এতে করে ৭৫ করে ইঞ্জিনের পারফরম্যান্স কিছুটা বৃদ্ধি পায় এবং এর দামও বেশ কম কিন্তু মিনারেল থেকে সামান্য বেশি মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল কে সরাসরি ক্রুড অয়েল।
সামান্য পরিশোধন করা হয় তাই উৎপাদন খরচ কম হয় যার ফলে এই ইঞ্জিন অয়েলের দাম কম কিন্তু সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল আরো অনেক কেমিক্যাল পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে পরিশোধন করে উৎপাদন করা হয় তাই এটা আমি না রেল ইঞ্জিন অয়েল থেকে বেশি হয় আর সেমি সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল এর মধ্যে যেহেতু মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল এর পরিমাণ বেশি থাকে এবং সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল এর পরিমাণ কম থাকে তাই এই ইঞ্জিন অয়েলের দাম মিনারেল থেকে সামান্য বেশি হয় কিন্তু সিন্থেটিক থেকে কম হয় সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল মূলত ভালো পারফর্মেন্স এর দিকে লক্ষ্য রেখেই তৈরি করা হয় তাই প্রিমিয়াম সেগুলোতে সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করা উচিত অন্যদিকে কম্পিউটারগুলোতে মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করা যেতে পারে তবে আপনি কমিউটার বাইক গুলো ব্যবহার করতে পারেন আরেকটি বিষয় হচ্ছে আপনি চাইলে মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল দিয়েও ৩০০০ থেকে ৪০০০ কিলোমিটার ইঞ্জিন রান করাতে পারবেন কিন্তু মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল ডিপোজিট বেশি জমা হবে এবং ইঞ্জিনের পতনের কমে যাবে বলে ইঞ্জিন থেকে বাজে নয় আসতে থাকবে আমি আপনাদেরকে একটি সহজ হিসাব দেখায় উদাহরণ হিসেবে ইয়ামা নিউ কেন্দ্রটিকে নেওয়া যাক লিটার মিনারেল এর দাম ৬৫০ থেকে ৮৫০ টাকার এবং সিনথেটিকের দাম ১২০০ টাকা ভালো রাখার জন্য দেওয়া লিমিটেশন অনুযায়ী আপনি মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল দিয়ে যেখানে কিলোমিটার চালাতে পারবেন সেখানে সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল দিয়ে তিন হাজার থেকে ৩৫০০ কিলোমিটার অনায়াসে চালাতে পারবেন। কোনোরকমে সমস্যা ছাড়াই বাইক রান করাতে পারবেন।
ইঞ্জিন অয়েল মিনারেল এর চেয়ে সেমি সিনথেটিক কিংবা ফুল সিনথেটিক আপনারা দ্বিগুণ দামে কিনছেন কিন্তু আপনি মিনারেল এর তুলনায় দ্বিগুণ আপনার বাইকের ইঞ্জিন রান করাতে পারবেন। মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল যেটা ভালো পারফরম্যান্স করবে সেটা বলছি (১০০০-১২০০), সেমি সিনথেটিক (১৬০০-১৮০০) কিলোমিটার, ফুল সিনথেটিক (৩৫০০-৩৮০০) কিলোমিটার পরে ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন সময়ে ইঞ্জিন অয়েল ফিল্টার চেঞ্জ করতে হবে। সেখানে সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল ডিপোজিট ফরম জমা হবে ফলে প্রতিটি নাজাতের ফিল্টার একবার চেঞ্জ করলেই হবে আর আপনি যদি পারফরম্যান্স এবং ইঞ্জিনে কন্ডিশন চিন্তা করেন তাহলে মিনারেল থেকে সিনথেটিক ইঞ্জিন এর পারফর্মেন্স যেমন করা বেদনার কন্ডিশন অফ ভালো রাখবে তাই আমি সাজেস্ট করবো আপনি অবশ্যই আপনার বাইকের সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করবেন সেক্ষেত্রে আপনার টাকা একটু বেশি খরচ হলেও আপনার ভাইকে ভালো পারফরম্যান্স পাচ্ছেন এবং বাইকের ইঞ্জিনের কন্ডিশন অফ ভালো থাকবে আর যদি বলি সেমি সিন্থেটিক এর কথা ইয়ামালি ফুল সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েলের দাম ৭৫০/১২০০ টাকা যা দিয়ে আপনি ২০০০ কিলোমিটার ইঞ্জিন রান করাতে পারবেন আপনি যদি আপনার বাইক থেকে পারফর্মেন্স আশা করেন তাহলে আমি বলব আপনি ফুল সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করুন লিমিটেশন অনুযায়ী মিনারেল ইঞ্জিন কিলোমিটার,সেমি সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল এবং ফুল সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল সিনথেটিকের ক্ষেত্রে ৩ হাজার থেকে ৩৫০০ কিলোমিটার বাইক চালানোর পর আপনি ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করতে পারেন তাছাড়াও আপনি যদি লিমিট ক্রস করেন এবং তারপরও আপনার কাছেই ইঞ্জিনে স্মর্টনেস ঠিকঠাক মনে হয় তাহলে আরো 500 থেকে সর্বোচ্চ এক হাজার কিলোমিটার চালানোর পর অবশ্যই ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করা উচিত কারণ আপনার ইঞ্জিন অয়েলের ভিস্কোসিটি মোটামুটি ঠিকঠাক থাকলেও বিভিন্ন ডিপোজিট দিয়ে ইঞ্জিন অয়েল ফিল্টার ময়লা হয়ে যাবে সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি ইঞ্জিন অয়েল এর সাথে ইঞ্জিন অয়েল ফিল্টার ও পরিবর্তন করে নিবেন আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা মিনারেল, সিন্থেটিক, সেমি সিন্থেটিক অয়েল এর মধ্যে পার্থক্য এবং ইঞ্জিন অয়েল সম্পর্কিত বিভিন্ন অজানা তথ্য জানতে পেরেছেন যদি নতুন কিছু শিখে থাকেন তাহলে অবশ্যই পোস্টে লাইক দিবেন এবং শেয়ার করে দিবেন যাতে নতুন বাইকার জানতে পারে।
এমন কনটেন্ট পেতে ওয়েবসাইট সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না আবার দেখা হবে পরের পোস্টে ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।
কাজীআরিফুল ডট কমে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url